৬০ বছরে বাবার নতুন প্রেম, কেমন ছিল মেয়ের প্রতিক্রিয়া
Published: 18th, March 2025 GMT
বলিউড সুপারস্টার আমির খানের নতুন প্রেমের কথা এখন প্রায় সবারই জানা। সম্প্রতি ৬০ বছরে পা বর্তমান প্রেমিকা গৌরী স্প্র্যাটকে প্রকাশ্যে আনেন তিনি। অভিনেতার প্রেমের খবরে সহকর্মী ও নেটিজেনরা প্রশংসায় ভাসিয়েছে। তবে আমিরকন্যা ইরা খান বাবার প্রেমের খবর মেনে নিতে পারছেন না বলে খবর প্রকাশ করেছে ভারতীয় কয়েকটি গণমাধ্যম।
সোশ্যাল মিডিয়ার একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, মুম্বাই আমিরের বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় কাঁদছেন ইরা! চোখের জল মুছতে মুছতে গাড়িতে উঠতে দেখা গেছে অভিনেতার কন্যাকে।
কান্নার ভিডিও দেখে নেটিজেনদের অনেকেই বলছেন, বাবার নতুন প্রেমের সম্পর্ক ঘোষণাতেই আঘাত পেয়েছেন মেয়ে। আমির খানের বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসার সময় চোখের জল ধরে রাখতে পারেননি ইরা খান।
প্রসঙ্গত, আমিরের প্রথম স্ত্রী রিনা দত্তের মেয়ে ইরা খান। স্বামী-স্ত্রী সম্পর্ক বিচ্ছেদের পর থেকেই মায়ের কাছে থাক আমির কন্যা। অভিনেতার মেয়ের বিয়ের সময় নিজে দাঁড়িয়ে থেকে ধুমধাম করে বিয়ে দিয়েছেন। সূত্র: আনন্দবাজার।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: আম র খ ন
এছাড়াও পড়ুন:
অন্তর্বর্তী সরকারের বিদেশনীতি হচ্ছে প্রো-বাংলাদেশ: প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের বিদেশনীতি হচ্ছে প্রো-বাংলাদেশ। বাংলাদেশের স্বার্থ যতটুকু অক্ষুণ্ন রাখা যায়, কূটনীতিতে আমরা সেটাই করছি।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফর সম্পর্কিত এক প্রশ্নের উত্তরে শফিকুল আলম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা চাইছেন সার্কের যত দেশ আছে, প্রত্যেক দেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের যেন উন্নয়ন হয়। আমরা তো দক্ষিণ এশিয়ার পরিবারভুক্ত, সেই আলোকে পাকিস্তান আমাদের দক্ষিণ এশিয়ার পরিবারভুক্ত, সার্কের অন্তর্ভুক্ত। তাই আমরা পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন চাচ্ছি।
তিনি আরো বলেন, একইসঙ্গে আমরা ভারতের সঙ্গেও সম্পর্কের উন্নয়ন চাচ্ছি। ভুটান, নেপালের সঙ্গেও চাচ্ছি।
প্রেস সচিব জানান, এর অংশ হিসেবে গত সপ্তাহে একটা সিদ্ধান্ত এসেছে যে নেপালের জন্য আমরা একটা অর্থনৈতিক অঞ্চল করবো। এটার জন্য আমরা জমি দেখছি উত্তরবঙ্গে। সবার সঙ্গে উন্নয়নের পরিপ্রেক্ষিতে এটা হচ্ছে।
শফিকুল আলম বলেন, অধ্যাপক ইউনূস গত ৮ আগস্ট শপথ নেওয়ার পর বলেছিলেন তার বিদেশনীতির অন্যতম একটা দিক হচ্ছে সার্ককে পুনরুজ্জীবিত করা এবং সার্কভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন ঘটানো।
এ সময় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে পারস্পরিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট সব বিষয়ে আলোচনা হবে বলে জানান প্রেস সচিব।
ঢাকা/হাসান/এনএইচ