প্রথম আলো :

শুটিংয়ের পর মুক্তি পেতে দেরি হলে মন খারাপ হয় কি না?

প্রতিটা কাজের পেছনে আলাদা নিবেদন থাকে। সেই কাজটা নিয়ে একটা আশা নিয়ে বসে থাকি। একটা কাজ এক সময়ের জন্য করলাম, সেটা সেই সময়ে প্রচারিত হলো না, তখন মন খারাপ হয়। ইদানীং এই সমস্যা বেশি হচ্ছে। অনেক অভিনয়শিল্পীর কাজই মুক্তি পাচ্ছে না। যত দূর শুনেছি, স্পনসর সমস্যার কারণে। এখানে তো আসলে আমাদের কোনো হাত নেই।

প্রথম আলো :

পরিচালকের সঙ্গে ভালো বন্ধুত্ব কিন্তু তাঁর চিত্রনাট্য পছন্দ হচ্ছে না, এ ক্ষেত্রে কীভাবে না করেন?

বাধ্য হয়ে আমি খুব একটা কাজ করিনি। পরিচালকদের সঙ্গে সেভাবে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠেনি, সবার সঙ্গে আমার পেশাগত সম্পর্ক।

অভিনেত্রী মারিয়া শান্ত। ছবি: ইনস্টাগ্রাম.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

পঞ্চগড়ে মেডিকেল কলেজ স্থাপনের দাবি

চীনের অর্থায়নে এক হাজার শয্যার প্রস্তাবিত মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালটি পঞ্চগড়ে স্থাপনের দাবিতে গণজমায়েত ও মানববন্ধন হয়েছে। বুধবার দুপুরে ‘পঞ্চগড়বাসী’র ব্যানারে জেলা শহরের জজকোর্ট এলাকায় এ কর্মসূচি পালিত হয়। পরে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে পঞ্চগড়-ঢাকা মহাসড়ক ঘুরে শেরেবাংলা মোড়ে শেষ হয়। 

জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি জুলফিকার রহমানের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে কেন্দ্রীয় বিএনপির পল্লি উন্নয়নবিষয়ক সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ফরহাদ হোসেন আজাদ, জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির ইকবাল হোসাইন, জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক তৌহিদুল ইসলাম, জেলা জাগপার সহসভাপতি নয়ন মাস্টার, জাসদের যুগ্ম সম্পাদক শেখ সাজ্জাদ হোসেন, সম্মিলিত স্বেচ্ছাসেবী ফোরামের আহ্বায়ক হাসান হাবিব, ইসলামী আন্দোলনের জেলা সভাপতি আব্দুল হাই, খেলাফত মজলিসের জেলা সভাপতি মীর মোর্শেদ তুহিন, গণধিকার পরিষদের সভাপতি মাহফুজুর রহমান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ফজলে রাব্বি প্রমুখ বক্তব্য দেন। 

বক্তারা বলেন, পাশের জেলা দিনাজপুর, রংপুর ও নীলফামারীতে মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল রয়েছে। দূরত্ব বেশির কারণে পঞ্চগড় থেকে একজন গুরুতর অসুস্থ রোগী রংপুর বা দিনাজপুরে নেওয়ার পথেই মারা যান। এ কারণে এ জেলায় একটি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল দ্রুত প্রয়োজন। এছাড়া চীনের অর্থায়নে এক হাজার শয্যার মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল করার জন্য সরকারিভাবে উত্তরাঞ্চলে জমি খোঁজা হচ্ছে। আমরা মনে করি, পঞ্চগড়ের মানুষ এ মেডিকেল কলেজের সঠিক দাবিদার। এখানে মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল হলে ভুটান, নেপাল ও চীনের শিক্ষার্থীরাও পড়াশোনা করতে আসবে। চিকিৎসাসেবা নিতে আসবে। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ