শজনের ডাঁটায় নুয়ে পড়েছে একেকটি গাছ। চৈত্রের রোদে পাহাড়জুড়ে ঝলমল করছে শজনের বাগান। ডাঁটা তোলার কাজে ব্যস্ত শ্রমিকেরা। ডাঁটা সংগ্রহ, বাছাই মাপ দেওয়াসহ নানা কাজে তিন কিলোমিটারজুড়ে চলছে কর্মচাঞ্চল্য। রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার ওয়াগ্গা ইউনিয়নে উত্তর দেবতাছড়ি গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, শজনের এমন সারি সারি বাগান।
শুধু দেবতাছড়ি নয়, পাশে ছোট পাগলী, বড় পাগলী ও দক্ষিণ দেবতাছড়ি গ্রামেও পাহাড়জুড়ে চলছে শজনের চাষ। রাঙামাটি জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি শজনে চাষ হয় কাপ্তাই উপজেলার ওয়াগ্গা ইউনিয়নে। দেবতাছড়ি গ্রামে ৭২টি পরিবার বসবাস করে। এর মধ্যে ৯০ শতাংশ পরিবারের আয়ের একমাত্র উৎস শজনের চাষ।
নিজের বাগানের শজনে সংগ্রহ করে বাজারে নিয়ে যাচ্ছেন দুই নারী। সম্প্রতি রাঙামাটি জেলার কাপ্তাইয়ের দেবতাছড়ি গ্রাম থেকে তোলা.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
মানিকছড়িতে চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক ৩
খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলার সিন্দুকছড়ি এলাকায় চাঁদাবাজির অভিযোগে তিনজনকে আটক করেছে সেনাবাহিনী। সোমবার সন্ধ্যায় গুইমারার জালিয়াপাড়া-মহালছড়ি সড়কের সিন্দুকছড়ি জিরো পয়েন্ট এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটকৃতরা হলেন, গুইমারা উপজেলার সিন্দুকছড়ি এলাকার আব্দুল করিমের ছেলে মো. রাব্বি হোসেন, একই এলাকার সাদ্দাত আলীর ছেলে মো. রাসেল মিয়া ও আব্দুল কালামের ছেলে মোহাম্মদ রিপন হোসেন।
জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার জালিয়াপাড়া-মহালছড়ি সড়কের সিন্দুকছড়ি জিরো পয়েন্ট এলাকায় চাঁদাবাজির সময় চাঁদার রশিদ ও নগদ অর্থসহ তাদের আটক করে সেনাবাহিনীর ২০ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারি সিন্দুরছড়ি জোনের সেনা সদস্যরা। পরে চাঁদা আদায়ের রশিদ ও নগদ অর্থসহ আটককৃতদের গুইমারা থানায় হস্তান্তর করা হয়।
গুইমারা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনামুল হক চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, চাঁদাবাজিকালে আটককৃতদের থানায় হস্তান্তর করেছে সেনাবাহিনী। তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।