খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োটেকনোলজি বিভাগে ভর্তি হয়েছিলেন উম্মে সালমা যোহরা। প্রথম দিনেই বুঝেছিলেন, তিনিই বিভাগের একমাত্র নারী শিক্ষার্থী। তাঁর কাছে অস্বস্তিকর ছিল বিষয়টি। বিভাগ পরিবর্তন করবেন কি না, সে চিন্তাও মাথায় এসেছিল। পুরোনো সেই কথা শুনে এখন উম্মে সালমার শিক্ষার্থীরা অবাক চোখে তাকায়। তাঁর ছেলে–মেয়েরাও এ নিয়ে গর্ব করে।

১৯৯৫ সালে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘বিএসসি ইন বায়োটেকনোলজি’ প্রোগ্রাম চালুর মধ্য দিয়ে বায়োটেকনোলজি বিষয়ে শিক্ষার যাত্রা শুরু হয়। সে বছরই উম্মে সালমার বাবা কৃষিবিদ এম এ আহাদ খান তাঁকে এই প্রোগ্রামে পড়ার উৎসাহ দিয়েছিলেন। সেখানে পড়া শেষে বিদেশ থেকে ডিগ্রি নিয়ে ২০১২ সাল থেকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে শিক্ষকতা শুরু করেন উম্মে সালমা।

উম্মে সালমা যোহরা.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

‘আমি সব সিন্ডিকেটে আছি’

প্রথম আলো :

ঈদের জন্য কী কী কাজ করছেন?

একাধিক সেলিব্রিটি শো উপস্থাপনা করব। তিনটা মিউজিক ভিডিও আসবে। আটটির মতো নাটকে দর্শক দেখবেন। বেশির ভাগ গল্পেই দর্শকদের পছন্দের কথা মাথায় রেখেছি। বৈচিত্র্য থাকবে এবার। কারণ, এবার ‘অমুক শালা-দুলাভাইয়ের মধ্যে নাই’, ‘বাবা–মায়ের চোখে জল’, ‘জামাই–বউ চানাচুর’—এমন গতানুগতিক কোনো কাজ করছি না। বিটিভিসহ বেশির ভাগ টেলিভিশন ও ইউটিউবের জন্য ভালো কিছু গল্পে কাজ করেছি।

প্রথম আলো :

শোনা যাচ্ছে, কিছু কাজ এক দিনেই করতে হচ্ছে?

আমাদের কিছু নাটকের প্রোডাকশন ডিজাইনটাই এমন যে এক দিনে শুটিং শেষ করতে হবে। আমি সময় চাইলে তো হবে না। পরিচালক–প্রযোজককে চাইতে হবে। তাঁরা দ্রুত কাজ শেষ করতে চান। এভাবে এখন অভ্যস্ত। এক দিনেই কাজগুলোকে যথাযথভাবে করার চেষ্টা করছি। ভাই রে, বাংলাদেশের আর্টিস্ট তো, সবই সম্ভব! তবে এটাও মনে হয়, আরেকটু সময় পেলে ভালো হতো। কী আর করা, এ নিয়ে আফসোস নেই।

অভিনেতা রাতিশ ইমতু। ছবি: শিল্পীর সৌজন্যে

সম্পর্কিত নিবন্ধ