টানা দ্বিতীয় ম্যাচে গোল করে দলকে জয় এনে দিলেন লিওনেল মেসি। আটালান্টা ইউনাইটেডের বিপক্ষে ২-১ গোলের রোমাঞ্চকর জয়ে মেজর লিগ সকারের ইস্টার্ন কনফারেন্সের শীর্ষে উঠেছে ইন্টার মিয়ামি।  

তিন ম্যাচ বিরতির পর কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়ন্স কাপে কাভালিয়ারের বিপক্ষে ফিরেই গোলের দেখা পেয়েছিলেন মেসি। এবার এমএলএসেও ছন্দ ধরে রেখেছেন বিশ্বজয়ী আর্জেন্টাইন অধিনায়ক।  

ম্যাচের ১১ মিনিটে আটলান্টা ইউনাইটেডকে এগিয়ে দেন ল্যাতে ল্যাত। তবে মাত্র নয় মিনিট পরই জবাব দেন মেসি। দারুণ এক গোলে ২০ মিনিটে সমতা ফেরান তিনি। প্রথমার্ধে আর কোনো গোল না হওয়ায় ১-১ স্কোরলাইন নিয়ে বিরতিতে যায় দুই দল।  

দ্বিতীয়ার্ধেও হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলে। বল দখল, পাসের সঠিকতা ও আক্রমণে সমানতালে এগোচ্ছিল ম্যাচ। তবে ম্যাচের ভাগ্য গড়ে দেয় ৮৯ মিনিটে এফ পিক্যাল্টের গোল। তার লক্ষ্যভেদে ২-১ ব্যবধানে জয় নিশ্চিত করে মিয়ামি।  

এই জয়ে ৪ ম্যাচে তিন জয় ও এক ড্র নিয়ে ১০ পয়েন্ট সংগ্রহ করেছে ইন্টার মিয়ামি, যা ইস্টার্ন কনফারেন্সের শীর্ষস্থান নিশ্চিত করেছে। ৯ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ফিলাডেলফিয়া, আর ৮ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে কলম্বাস।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইন ট র ম য ম

এছাড়াও পড়ুন:

মেট্রোরেলের কর্মীকে লাঞ্ছনা: দুজন বরখাস্ত, তদন্ত কমিটি গঠন

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) অধীনে পরিচালিত মেট্রোরেলের চার কর্মীকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনায় এমআরটি পুলিশের এক এসআইসহ দুই জনকে বরখাস্ত করা হয়েছে। গঠন করা হয়েছে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি। কর্তৃপক্ষ সমস্যা সমাধানে ত্বরিত পদক্ষেপ নেওয়ায় এখন নিয়ম অনুযায়ী চলছে মেট্রোরেল। 

সোমবার (১৭ মার্চ) সকালে মেট্রোরেলের সচিবালয় স্টেশনে এসব তথ্য জানিয়েছেন ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ।

তিনি জানিয়েছেন, কর্মচারীদের কর্মবিরতি আর নেই। এখন মেট্রোরেল চলাচলে কোনো বিঘ্ন ঘটছে না।

গতকাল রবিবার বিকেল সোয়া ৫টায় এমআরটি পুলিশের হাতে ডিএমটিসিএলের চার কর্মী মৌখিকভাবে ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত হওয়ার প্রতিবাদে আজ সোমবার সকাল থেকে কর্মবিরতি পালন শুরু করেন মেট্রোরেল কর্মীরা। এ কারণে সকাল থেকে মেট্রোরেল চলাচলে নানা জটিলতা সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে, যাত্রীদের ভাড়া আদায় করার ব্যবস্থা কোথাও কোথাও অকার্যকর হয়ে পড়ে।

এ ঘটনার পর ডিএমটিসিএলের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সমস্যার সমাধানে বিভিন্ন স্টেশনে যান। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসে। 

এমডি ফারুক আহমেদ বলেন, “আমি প্রতিটি স্টেশন ঘুরেছি। সমস্যা তো ছিল। কিন্তু, এখন সমস্যা মিটে গেছে। আসলে ট্রেন চলাচলে তো সমস্যা হয়নি একেবারেই। কর্মচারীদের কিছু সমস্যা ছিল। এখন পরিস্থিতি আগের মতো স্বাভাবিক হয়ে গেছে।”

ঢাকা/হাসান/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ