দুই ম্যাচ পর জয়ের মুখ দেখল ধানমন্ডি স্পোর্টস ক্লাব। রোববার (১৬ মার্চ, ২০২৫) শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবকে ৯৭ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়েছে ধানমন্ডি। তাদের জয়ের নায়ক অধিনায়ক কাজী নুরুল হাসান সোহান।

বিকেএসপির-৩ নম্বর মাঠে ১৩২ রানের অসাধারণ ইনিংস খেলেছেন ডানহাতি ব্যাটসম্যান। ১৩১ বলে ১৩ চার ও ৪ ছক্কায় সোহান তার ইনিংসটি সাজান। তার সেঞ্চুরিতে ভর করে ধানমন্ডি স্পোর্টস ক্লাব ৯ উইকেটে ২৭৭ রান করে। জবাব দিতে নেমে শাইনপুকুর গুটিয়ে যায় ১৮০ রানে।

সোহান বাদে ধানমন্ডির হয়ে রান পেয়েছেন হাবিবুর রহমান সোহান ও সানজামুল ইসলাম। ওপেনিংয়ে নেমে হাবিবুর ৪২ বলে ৪৫ রান করেন ৭ চার ও ১ ছক্কায়। সানজামুল ৫৪ বলে ৪০ রান করেন ২ চার ও ১ ছক্কায়। রান পাননি ফজলে মাহমুদ (১২) ও ইয়াসির আলী চৌধুরী (৬)। শাইনপুকুরের হয়ে বল হাতে ৪৫ রানে ৩ উইকেট নেন রায়ান রাফসান।

আরো পড়ুন:

আজিজুলের ফিফটি, লিটনের ২২, গুলশানের শেষ হাসি

আবাহনীর জয়ের দিনে মুমিনুলের ৮ রানের আক্ষেপ

জবাব দিতে নেমে ব্যাটসম্যানদের আসা-যাওয়ার মিছিলে ম্যাচ হাতছাড়া করে শাইনপুকুর। ১১৯ রান তুলতেই তাদের অর্ধেক ব্যাটসম্যান ফেরে সাজঘরে। বাকিরা অল্পস্বল্প রান করে পরাজয়ের ব্যবধান কমিয়ে আনেন। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪২ রান করেন রাহিম আহমেদ। ৩৫ রান আসে মিনহাজুল আবেদীনের ব্যাট থেকে। ধানমন্ডি স্পোর্টস ক্লাবের এটি পাঁচ ম্যাচে তৃতীয় জয়। অন্যদিকে শাইনপুকুরের সমান ম্যাচে চতুর্থ হার।

ঢাকা/ইয়াসিন/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর শ ইনপ ক র ধ নমন ড র জয় র র ন কর

এছাড়াও পড়ুন:

ইজিবাইক সাইড দেওয়া নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৫০, টেটাবিদ্ধ ৩

হবিগঞ্জে ইজিবাইক সাইড দেওয়া নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে টেটাবিদ্ধ ৩ জনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্য আহতদের সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

রবিবার (১৬ মার্চ) দিবাগত রাতে সদর উপজেলার টঙ্গিরঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি শান্ত করে।

স্থানীয়রা জানান, সদর উপজেলার টঙ্গিরঘাট গ্রামের আফজল আলীর সঙ্গে রামনগর গ্রামের আইয়ুব আলীর ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক (টমটম) গাড়ির সাইড দেওয়া নিয়ে শনিবার ঝগড়া হয়। তাৎক্ষণিক স্থানীয়রা সালিশে বিষয়টি নিষ্পত্তি করে দেওয়ার উদ্যোগ নেন। 

রবিবার রাতে সালিশের আগেই দুই পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। ঘণ্টাব্যাপী চলা সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৫০ জন আহত হন। তাদের মধ্যে টেটাবিদ্ধ অবস্থায় তিনজনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। আহত বাকিরা হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।

হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর কবির বলেন, “সংঘর্ষের খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে। আহতরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।”

ঢাকা/মামুন/টিপু 

সম্পর্কিত নিবন্ধ