শরীর থেকে প্রাক্তন স্বামীর শেষ চিহ্ন মুছে ফেললেন সামান্থা
Published: 16th, March 2025 GMT
নাগা চৈতন্যে সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ যে সামান্থা গভীরভাবে মর্মাহত করেছে তা আগেই জানতেন অনুরাগীরা। এরপর শোভিতা ধুলিপালাকে নিয়ে করে সংসারী হয়েছেন নাগা। বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী জানিয়েছেন, এই বিবাহবিচ্ছেদে তাঁকে সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে এবং সবটাই মেনে নিতে হয়েছে। এবার নাগার শেষ স্মৃতিটুকু মুছে ফেললেন নিজের শরীর থেকে। সে কথাও অকপটে জানালেন অনুরাগীদের।
এর আগেই বিয়ের পোশাক কেটে রং করে কালো পোশাকে পরিণত করেন সামান্থা। বাগদানের সময় নাগার দেওয়া আংটি ভেঙেও একটি লকেট করে নিয়েছেন।
অভিনেতার সঙ্গে প্রেম শুরুর পর শরীরে তিনটি ট্যাটু করান অভিনেত্রী। ২০১০ সালে সামান্থার প্রথম ছবি ‘ইয়ে মায়া ছেসাভে’ ছবি মুক্তি পেয়েছিল, সেই ছবির নাম অনুযায়ী ‘ওয়াইএমসি’ ট্যাটুটি সামান্থার পিঠে রয়েছে।
অভিনেত্রীর ডান দিকের পাঁজরের নীচে তাঁর প্রাক্তন স্বামী নাগা চৈতন্যর ডাক নাম ‘চৈ’ লেখা। বিয়ের সময় এই ট্যাটুটি করিয়েছিলেন সামান্থা। আর তৃতীয় ট্যাটুটি রয়েছে কব্জিতে। দু’টি তির আঁকা রয়েছে সেখানে। নাগা চৈতন্যের সঙ্গে মিলিয়ে তখন ট্যাটুটি করিয়েছিলেন তিনি।
প্রথম দু’টি ট্যাটু আগেই মুছে দিয়েছিলেন। এবার কব্জিতে করা ট্যাটুটিও মুছে ফেলছেন সামান্থা। কারণ, ওই একই রকম ট্যাটু ছিল নাগার হাতে। নাগা অবশ্য এখনও সে উল্কি মোছেননি। শোভিতার সঙ্গে বিয়ের পরও ওই উল্কি দেখা গিয়েছে নাগার হাতে।
সম্প্রতি সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ছবি ভাগ করেছেন সামান্থা। সেখানেই স্পষ্ট দেখা গিয়েছে আবছা হয়ে যাওয়া তিরের ট্যাটু। তারপর থেকেই অনুরাগীদের মধ্যে কানাঘুষো শুরু তবে শেষ স্মৃতি টুকি মুছে ফেললেন অভিনেত্রী! সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
জুনের মধ্যে ডাকসু নির্বাচন চায় ছাত্র অধিকার পরিষদ
মে মাসের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার করে আগামী জুনের মধ্যে ডাকসু নির্বাচন চেয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ। একই সঙ্গে ডাকসুকে নিয়মিত ক্যালেন্ডার ইভেন্ট করার দাবিও জানিয়েছে তারা।
গতকাল বুধবার দুপুরে ডাকসুর সামনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম কমিটমেন্ট ছিল সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচন দেওয়া। কিন্তু বর্তমানে একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর প্রভাবে ডাকসু নির্বাচন না দেওয়ার পাঁয়তারা চলছে। পেশিশক্তি ও কালো টাকার রাজনীতিমুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় গড়তে হলে নিয়মিত ক্যালেন্ডারে ডাকসু নির্বাচন দেওয়া উচিত।
তিনি বলেন, মে মাসের মধ্যে নির্দিষ্ট সময়সীমা ঘোষণা করে জুনের মধ্যে ডাকসু নির্বাচন দিতে হবে। যদি কোনো মহল ডাকসু নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করে, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও যদি এমন করে, তাহলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।