রাজশাহীতে ৯ বছর বয়সী শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে এনামুল হক (৪০) নামের এক ব্যক্তিকে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছেন এলাকাবাসী। তার বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী শিশুর মা।

রবিবার (১৬ মার্চ) সকালে অভিযুক্তকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বোয়ালিয়া থানার ওসি মোস্তাক হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

অভিযুক্ত এনামুল হকের বাড়ি রাজশাহীর কাটাখালী থানার কাপাশিয়া তালুকদারপাড়া গ্রামে। তিনি রাজশাহী নগরের বোয়ালিয়া থানার রামচন্দ্রপুর বৌ বাজার হাদির মোড় এলাকায় ভাড়া থাকেন। 

আরো পড়ুন:

হবিগঞ্জে আছিয়ার গায়েবানা জানাজা ও কফিন মিছিল

নারায়ণগঞ্জে পৃথক স্থানে দুই শিশুকে ধর্ষণচেষ্টা, আটক ২

বোয়ালিয়া থানার ওসি মোস্তাক হাসান বলেন, “গত শনিবার বিকেলে বাড়িতে একাই ছিল শিশুটি। এ সময় এনামুল হক তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। তখন শিশুর চিৎকারে লোকজন এসে তাকে ধরে ফেলেন। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে থানায় নিয়ে আসে।”

ওসি বলেন, “এ ব্যাপারে রাতেই শিশুর মা বাদী হয়ে থানায় ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে একটি মামলা করেছেন। এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রবিবার সকালে আসামিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।”

ঢাকা/কেয়া/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর অভ য গ

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকা বাদে ৬৩ জেলায় স্বাধীনতা দিবসের কুচকাওয়াজ: প্রেস উইং

২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে এ বছর কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হবে না বলে যে খবর গণমাধ্যমে ছড়িয়েছে, তা সত্য নয় বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।

রবিবার (১৬ মার্চ) রাতে প্রেস উইংয়ের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমকে এমন তথ্য দেওয়া হয়েছে।

প্রেস উইং জানায়, জাতীয় স্টেডিয়াম ও ঢাকার সংস্কার কাজ চলমান থাকায় গত কয়েক বছরের মতো এ বছরও ঢাকায় কুচকাওয়াজ আয়োজন সম্ভব হচ্ছে না। তবে দেশের বাকি ৬৩ জেলায় যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে কুচকাওয়াজ আয়োজন এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

আরো পড়ুন:

ইবিতে ‘স্বাধীনতাবিরোধীর’ নামে হল, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ

বুদ্ধিজীবীর সেকাল-একাল

এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সব জেলা প্রশাসককে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রেস উইং।

এদিন দুপুরে সচিবালয়ে স্বাধীনতা দিবস এবং ঈদের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সভা শেষে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি জানান, ১৬ ডিসেম্বরের মতো এ বছর ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসেও কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হবে না। দেশ এখন আনন্দের মেজাজে নেই। সরকার দেশের অন্তর্বর্তী দায়িত্ব পালন করছে, একটা যুদ্ধ তৎপরতার মধ্য দিয়ে দেশ পরিচালনা করছে। এরপর বিষয়টি নিয়ে সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ