শাহরুখ খান, সালমান খানের মতো তারকাখ্যাতি নেই, কিন্তু কমেডি থেকে শুরু করে নানা বৈচিত্র্যময় চরিত্রে রাজপাল যাদবের যা অভিনয়, তাতে তাঁকে সমীহ না করে উপায় কী! আজ ১৬ মার্চ এই অভিনেতার জন্মদিন। এ উপলক্ষে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, হিন্দুস্তান টাইমস অবলম্বে জেনে নেওয়া যাক রাজপাল যাদব সম্পর্কে কিছু জানা-অজানা তথ্য।
১৯৭১ সালের ১৬ মার্চ ভারতের উত্তর প্রদেশের কুন্দ্রায় জন্ম রাজপাল যাদবের। ভারতের ন্যাশনাল স্কুল অব ড্রামা থেকে অভিনয়ের পাঠ নিয়ে রাজপাল টিভি সিরিয়াল দিয়ে অভিনয় শুরু করেন। ২০০০ সালে রামগোপাল ভার্মার ‘জংলি’ সিনেমায় নেতিবাচক চরিত্রে অভিনয় করে ব্যাপক পরিচিতি পান।

পরে কৌতুক অভিনেতা হিসেবেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান। গত দুই যুগে তাঁকে দেখা গেছে ‘মুঝছে শাদি করোগি’, ‘ফির হেরা ফিরি’, ‘পার্টনার’, ‘কৃশ ৩’, ‘ভুলভুলাইয়া ২’, ‘মালামাল উইকলি’ ইত্যাদি সিনেমা দিয়ে পরিচিতি পান। তবে অভিনয়ের দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে নানা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে তাঁকে। ব্যক্তিগত জীবনেও পড়েছেন নানা সংকটের মধ্যে।

রাজপাল যাদব। ইনস্টাগ্রাম থেকে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

‘গাছে পেরেক ব্যবহার থেকে সরে আসতে হবে’

গাছ আমাদের বন্ধু। গাছ আমাদের অক্সিজেন দেয়। তাই গাছে পেরেক ব্যবহার থেকে সবাইকে সরে আসতে হবে।

আজ রোববার হবিগঞ্জে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় বক্তারা এ কথাগুলো বলেন। গাছ সুরক্ষায় গত ২৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৬ মার্চ দেশের ২৮টি জেলায় মাসব্যাপী পেরেক অপসারণ কর্মসূচি পালন করে আসছে বন বিভাগ। এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে ওই আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. ফরিদুর রহমান। সভায় বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম কর্মসূচির বিস্তারিত তুলে ধরেন।

আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, গাছের প্রতি ভালোবাসা আরও বাড়াতে হবে। কিছু ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান গাছের গায়ে পেরেক দিয়ে বিলবোর্ড ও ফেস্টুন স্থাপন করছেন। এ ধরনের কর্মকাণ্ড থেকে সবাইকে দূরে থাকতে হবে।

সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) হবিগঞ্জের সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য তোফাজ্জল সোহেল, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপপরিচালক মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান, হবিগঞ্জ পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা জাবেদ ইকবাল প্রমুখ।

পরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়সহ বিভিন্ন স্থানে পেরেক দিয়ে আটকানো বিলবোর্ড, ফেস্টুন অপসারণ করা হয়। বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম, এনডিসি জামাল উদ্দিন, বাপা সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল সোহেলসহ বন বিভাগের লোকজন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ