বিচারিক আদালতের রায় উচ্চ আদালতে বহাল থাকায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের পরিবার। এবার রায় দ্রুত কার্যকরের দাবি জানিয়েছেন তারা।

রায় ঘোষণার পর সাংবাদিকদের কাছে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এ অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন আবরার ফাহাদের বাবা বরকত উল্লাহ।

রবিবার (১৬ মার্চ) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। পাশাপাশি যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত ৫ আসামির সাজাও বহাল রাখা হয়েছে। 

বরকত উল্লাহ বলেন, ‘‘হাইকোর্টের রায়ে সন্তুষ্ট। এখন সব প্রক্রিয়া শেষে দ্রুত রায় কার্যকর দেখতে চাই।’’

আবরার ফাহাদের ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজ  বলেন, ‘‘হাইকোর্ট থেকে যে এত দ্রুত রায় আসতে পারে সেটা আসলে আমরা এক বছর আগেও চিন্তা করতে পারিনি। ৫ আগস্টের পরে আমাদের পরিবর্তিত পরিস্থিতির জন্য হয়তো এটি কার্যকর হয়েছে। তবে এখনও অনেক কার্যক্রম বাকি আছে। সেগুলো যেন দ্রুত সম্পন্ন হয় আমাদের সেটাই চাওয়া থাকবে। এটি দ্রুত বাস্তবায়ন হলেই পরবর্তীতে আমরা একটি দৃষ্টান্ত রাখতে পারবো যেন এমন ঘটনা আর না ঘটে। আবরার ফাহাদের যে পরিণতি হয়েছে আর কারও যেনও এমন না হয়।’’ 

এদিকে রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। তারা বলেন, ‘‘এ রায়ে আমরা সংক্ষুব্ধ, ন্যায় বিচার পাইনি। রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবো।’’ 

ঢাকা/মামুন//

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আবর র ফ হ দ র ক র যকর

এছাড়াও পড়ুন:

রায়ে ‘সন্তুষ্ট’ আবরারের পরিবার, রায় দ্রুত কার্যকরের দাবি

বিচারিক আদালতের রায় উচ্চ আদালতে বহাল থাকায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের পরিবার। এবার রায় দ্রুত কার্যকরের দাবি জানিয়েছেন তারা।

রায় ঘোষণার পর সাংবাদিকদের কাছে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এ অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন আবরার ফাহাদের বাবা বরকত উল্লাহ।

রবিবার (১৬ মার্চ) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। পাশাপাশি যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত ৫ আসামির সাজাও বহাল রাখা হয়েছে। 

বরকত উল্লাহ বলেন, ‘‘হাইকোর্টের রায়ে সন্তুষ্ট। এখন সব প্রক্রিয়া শেষে দ্রুত রায় কার্যকর দেখতে চাই।’’

আবরার ফাহাদের ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজ  বলেন, ‘‘হাইকোর্ট থেকে যে এত দ্রুত রায় আসতে পারে সেটা আসলে আমরা এক বছর আগেও চিন্তা করতে পারিনি। ৫ আগস্টের পরে আমাদের পরিবর্তিত পরিস্থিতির জন্য হয়তো এটি কার্যকর হয়েছে। তবে এখনও অনেক কার্যক্রম বাকি আছে। সেগুলো যেন দ্রুত সম্পন্ন হয় আমাদের সেটাই চাওয়া থাকবে। এটি দ্রুত বাস্তবায়ন হলেই পরবর্তীতে আমরা একটি দৃষ্টান্ত রাখতে পারবো যেন এমন ঘটনা আর না ঘটে। আবরার ফাহাদের যে পরিণতি হয়েছে আর কারও যেনও এমন না হয়।’’ 

এদিকে রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। তারা বলেন, ‘‘এ রায়ে আমরা সংক্ষুব্ধ, ন্যায় বিচার পাইনি। রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবো।’’ 

ঢাকা/মামুন//

সম্পর্কিত নিবন্ধ