রায়ে ‘সন্তুষ্ট’ আবরারের পরিবার, রায় দ্রুত কার্যকরের দাবি
Published: 16th, March 2025 GMT
বিচারিক আদালতের রায় উচ্চ আদালতে বহাল থাকায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের পরিবার। এবার রায় দ্রুত কার্যকরের দাবি জানিয়েছেন তারা।
রায় ঘোষণার পর সাংবাদিকদের কাছে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এ অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন আবরার ফাহাদের বাবা বরকত উল্লাহ।
রবিবার (১৬ মার্চ) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। পাশাপাশি যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত ৫ আসামির সাজাও বহাল রাখা হয়েছে।
বরকত উল্লাহ বলেন, ‘‘হাইকোর্টের রায়ে সন্তুষ্ট। এখন সব প্রক্রিয়া শেষে দ্রুত রায় কার্যকর দেখতে চাই।’’
আবরার ফাহাদের ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজ বলেন, ‘‘হাইকোর্ট থেকে যে এত দ্রুত রায় আসতে পারে সেটা আসলে আমরা এক বছর আগেও চিন্তা করতে পারিনি। ৫ আগস্টের পরে আমাদের পরিবর্তিত পরিস্থিতির জন্য হয়তো এটি কার্যকর হয়েছে। তবে এখনও অনেক কার্যক্রম বাকি আছে। সেগুলো যেন দ্রুত সম্পন্ন হয় আমাদের সেটাই চাওয়া থাকবে। এটি দ্রুত বাস্তবায়ন হলেই পরবর্তীতে আমরা একটি দৃষ্টান্ত রাখতে পারবো যেন এমন ঘটনা আর না ঘটে। আবরার ফাহাদের যে পরিণতি হয়েছে আর কারও যেনও এমন না হয়।’’
এদিকে রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। তারা বলেন, ‘‘এ রায়ে আমরা সংক্ষুব্ধ, ন্যায় বিচার পাইনি। রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবো।’’
ঢাকা/মামুন//
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আবর র ফ হ দ র ক র যকর
এছাড়াও পড়ুন:
চারুকলার শোভাযাত্রায় নেচে-গেয়ে বর্ষবরণ
বাংলা বর্ষবরণ উপলক্ষে প্রতিবারের মতো এবারও চট্টগ্রাম চারুকলা ইনস্টিটিউট প্রাঙ্গণ থেকে শোভাযাত্রা বের হয়েছে। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে শোভাযাত্রাটি বের করেন ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা। ঢোল ও বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে নেচে–গেয়ে তাঁরা বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানান।
প্রতিবার শোভাযাত্রার ব্যানারে ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ লেখা থাকলেও এবার ছিল না। এবার লেখা ছিল ‘বর্ষবরণ ২০৩২, চারুকলা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়’। শোভাযাত্রার শুরুতে ইনস্টিটিউটের পরিচালক কাজল দেবনাথও ছিলেন। তিনি বলেন, ‘মূলত শিক্ষার্থীরা এই আয়োজন করে থাকে। ইনস্টিটিউটের পরিচালক হিসেবে শুরুতে আমি ছিলাম।’
শোভাযাত্রায় কাগজের তৈরি বড় একটি ঘোড়া ও একটি ইলিশ মাছ মোটিফ শোভা পায়। এ ছাড়া বিভিন্ন ধরনের মুখোশ ও পুতুল হাতে হাতে দেখা যায়। চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে কাজীর দেউড়ি হয়ে জামালখান মোড়ে যায় শোভাযাত্রাটি। সেখান থেকে আবার সার্সন রোড হয়ে চারুকলা ইনস্টিটিউটে গিয়ে শোভাযাত্রা শেষ হয়।
শোভাযাত্রায় আনন্দে মেতে উঠেছেন কয়েক জন তরুণী। আজ বেলা ১১টায় নগরের চটেশ্বরী মন্দির এলাকায়