প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য সংশ্লিষ্টদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

সংস্থাটির সচিব আখতার আহমেদ ইতোমধ্যে এনআইডি শাখার পরিচালককে (প্রবাসী) নির্দেশনাটি দিয়েছেন।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, প্রবাসীদের ভোটার নিবন্ধন আবেদন নিষ্পত্তি ও সহজীকরণের বিষয়ে গঠিত কমিটির প্রতিবেদন যথাসময়ে উপস্থাপন করতে হবে। একইসঙ্গে প্রবাসী ভোটারদের আবেদন নিষ্পত্তির সংখ্যা বৃদ্ধির লক্ষ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও মিশন অফিসসমূহের সাথে সমন্বয় করতে হবে।

বর্তমানে ৯টি দেশে এনআইডি কার্যক্রম পরিচালনা করছে ইসি। এতে ১০ হাজারের মতো নাগরিকের এনআইডি সরবরাহ করেছে। ভবিষ্যতে ৪০টি দেশে এই কার্যক্রম পরিচালনা করতে চায় নির্বাচন কমিশন।

ঢাকা/হাসান/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর প রব স

এছাড়াও পড়ুন:

এনআইডি ইসির অধীনেই থাকা উচিত: সচিব

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অধীনেই জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ (এনআইডি) থাকা উচিত বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব জানান ইসি সচিব।

আখতার আহমেদ বলেন, ‘‘আমরা মনে করি এনআইডির কার্যক্রমটা ইসির অধীনেই থাকা উচিত। এর বাইরে যদি কাঠামোগত কোনো বিষয় থেকে থাকে, এ ব্যাপারে আমার কাছে বাড়তি কোনো তথ্য নেই। এই ব্যবস্থাটা আমরা গড়ে তুলেছি ২০০৭ সাল থেকে। আমাদের কারিগরি দক্ষতা আছে। এখান থেকে আমরা কাম্য সেবা দিচ্ছি এবং এখান থেকে সেবা সম্প্রসারণের ক্ষেত্র তৈরি করছি। কাজেই যেটা প্রতিষ্ঠিত পদ্ধতি, সেই পদ্ধতিটিকে আবার নতুন করে গড়ে তোলার চেয়ে প্রতিষ্ঠিত পদ্ধতিকেই সম্প্রসারণ করা যৌক্তিক বলে মনে করি। এটাই আমরা বারবার বলে আসছি।’’

আরো পড়ুন:

চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়ের পরও ভারতে কেন হচ্ছে না বিজয় মিছিল?

দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে প্রবাসীদের ভোট ব্যবস্থা চূড়ান্ত হবে: ইসি

ইসির অধীনেই এনআইডি সুরক্ষিত কি না জানতে চাইলে আখতার আহমেদ বলেন, ‘‘১৮২টি সংস্থা ইসির কাছ থেকে তথ্য নিচ্ছে। অন্যান্য সংস্থাও তথ্য নিচ্ছে। সুরক্ষিত বলেই তারা তথ্য নেয়।’’

ইসি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবস্থান কর্মসূচি প্রসঙ্গে ইসি সচিব বলেন, ‘‘যারা মানববন্ধন করেছেন তারা আমাদেরই সহকর্মী। তাদের দিক দিয়ে দাবি ঠিক আছে।’’

সরকারি সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তারা আন্দোলন করতে পারে কি না জানতে চাইলে আখতার আহমেদ বলেন, ‘‘কারোরই ভোগান্তি হোক এটা আমরা চাই না। কিন্তু এটি নিষ্পত্তি করতে যদি দেরি হয়ে থাকে সেটার জন্য নিশ্চয়ই যুক্তিসঙ্গত কারণ থাকে। সেই কারণ নিষ্পন্ন হলেই ভোগান্তি থাকবে না।’’

ঢাকা/হাসান/এনএইচ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • এনআইডি ইসির অধীনেই থাকা উচিত: সচিব