আসন্ন ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে নৌপথে ঘরমুখো যাত্রীদের নিরাপদ ও নির্বিঘ্নে যাতায়াত নিশ্চিতে এবং নৌপথে নিরাপত্তা বৃদ্ধির সরকারি সিদ্ধান্তের অংশ হিসেবে রবিবার (১৬ মার্চ) থেকে প্রতিটি লঞ্চে ৪ জন করে আনসার সদস্য থাকবেন।

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুসারে, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা নৌপথ এবং লঞ্চ টার্মিনালে নৌবাহিনীসহ অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর নিয়মিত ও বিশেষ টহলের পাশাপাশি আজ থেকে ঈদের পরের দুই দিন পর্যন্ত প্রতিটি লঞ্চে ৪ জন আনসার সদস্য মোতায়েন করা হবে। আনসার সদস্যদের জন্য সরকার নির্ধারিত ভাতা বহন করবে লঞ্চ মালিক কর্তৃপক্ষ।

এর আগে, গত ৬ মার্চ অনুষ্ঠিত এক সভায় নৌপরিবহন মালিকরা ঈদ উপলক্ষে যাত্রীদের নিরাপত্তার বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানান।  তাদের আহ্বানের প্রেক্ষিতে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় নৌপথে নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।

নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.

) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন শনিবার পবিত্র ঈদুল ফিতরে নৌপথে ঘরমুখো যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘‘এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’’

ঢাকা/হাসান/রাজীব

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আনস র সদস য ন পর বহন

এছাড়াও পড়ুন:

পৃথিবীর কোন কোন অঞ্চলে মশা নেই এবং কেন নেই

আইসল্যান্ড

পৃথিবীর গুটিকয় অঞ্চল, যেখানে মশা নেই, তার মধ্যে আইসল্যান্ড অন্যতম। এর মূল কারণ সেখানকার জলবায়ু ও পরিবেশগত অবস্থা। আইসল্যান্ডে কোনো সবুজ গাছপালা নেই। সেখানকার তাপমাত্রায় কোনো ধরনের পতঙ্গ জীবনধারণ করতে পারে না, মশাও এর ব্যতিক্রম নয়। মশা বিভিন্ন কারণেই আইসল্যান্ডে ঘাঁটি গাড়তে সক্ষম হয়নি। প্রথমত, এই অঞ্চলে প্রাকৃতিকভাবে অন্য অঞ্চল থেকে মশা আসতে পারেনি। দ্বিতীয়ত, এই অঞ্চলের পরিবেশ মশা টিকে থাকার জন্য অনুকূল নয়। মশার বংশবিস্তারের জন্য উষ্ণ ও বদ্ধ পানির প্রয়োজন। কিন্তু আইসল্যান্ডে এমন পানির উৎস খুবই সীমিত। যদি আইসল্যান্ডে কোনোভাবে মশা চলেও আসে, তাহলে ঠান্ডা আবহাওয়া ও বংশবিস্তারের জন্য অনুকূল পরিবেশের অভাবে নিজেদের পূর্ণাঙ্গ জীবনচক্র সম্পন্ন করার জন্য রীতিমতো যুদ্ধ করে টিকে থাকতে হবে।

মশা না থাকার পেছনে আইসল্যান্ডের মাটির গঠনেরও কিছু ভূমিকা আছে

সম্পর্কিত নিবন্ধ