যুক্তরাষ্ট্রে টর্নেডোর আঘাতে ২০ জন নিহত
Published: 16th, March 2025 GMT
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য ও দক্ষিণাঞ্চলে টর্নেডো এবং তীব্র ঝড়ের আঘাতে অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে মিসৌরি অঙ্গরাজ্যে নিহত হয়েছেন ১১ জন।
আরও টর্নেডো আঘাত হানতে পারে বলে শনিবার মিসৌরির গভর্নর সতর্ক করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় আবহাওয়া কেন্দ্রের বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার রাত এবং শনিবার ভোরে ২৬টি টর্নেডো আঘাত হানার খবর পাওয়া গেছে। আরকানসাস, ইলিনয়, মিসিসিপি এবং মিসৌরি অঙ্গরাজ্যের কিছু অঞ্চলে শক্তিশালী বজ্রপাত হয়েছে।
টর্নেডো ও ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে বাড়ি-ঘরের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। মিসৌরি অঙ্গরাজ্যের ফ্লোরিস্যান্টে, ১৫ মার্চ ২০২৫.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
মেলায় গিয়ে নাগরদোলায় চড়ার আনন্দ অন্যরকম ছিল: মিম
পহেলা বৈশাখ বাঙালির সর্বজনীন উৎসব। এ দিন বাঙালি জাতিসত্তার মানুষ অতীত ভুলে নতুনের আবাহনে মেতে ওঠে। সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য পালনের মধ্য দিয়ে বরণ করে নেয় নতুন বছর। ফলে দেশব্যাপী সৃষ্টি হয়েছে উৎসবমুখর পরিবেশ। সেই উৎসবে একাত্ম হয়েছেন রূপালি ভুবনের তারকারাও।
পহেলা বৈশাখ নিয়ে নিজের ভাবনা ও স্মৃতিকথা জানিয়েছেন ঢাকাই সিনেমার নায়িকা বিদ্যা সিনহা মিম। এ অভিনেত্রী বলেন, “পহেলা বৈশাখ আমার কাছে সত্যিই আনন্দের একটা দিন। ছোট থেকেই এই দিনটা আমরা উদযাপন করি। ছোটবেলার নববর্ষ উদযাপন নিয়ে নানা স্মৃতি রয়েছে। এই দিন উপলক্ষে ঈদের মতো আমরা নতুন জামা কিনতাম। আমরা ভোলা এবং কুমিল্লাতে ছিলাম, ওখানে মেলা হতো, সেই মেলায় যেতাম। নববর্ষ বলতে এমনই নানা সুন্দর স্মৃতি রয়েছে।”
ছোটবেলার বৈশাখ উদযাপন নিয়ে বিদ্যা সিনহা মিম বলেন, “ছোটবেলার পহেলা বৈশাখ মানেই আমার কাছে ছিল মেলা। আমি তো মফস্বলে বড় হয়েছি, তাই মেলায় যাওয়া, আর সেখানে গিয়ে নাগরদোলা চড়াটা ছিল আমার কাছে অন্যরকম আনন্দের। মেলায় বিভিন্ন খাবার পাওয়া যেত। যেমন— মিষ্টি। এগুলো খাওয়ার অন্যরকম মজা ছিল। এগুলো এখন ভীষণ মিস করি।”
আরো পড়ুন:
সনির সঙ্গে সমুদ্র সৈকতে মিম
স্বামীকে নিয়ে টাইমস স্কয়ারে মিম
পরিবারের সঙ্গে বৈশাখ উদযাপন করছেন মিম। তা জানিয়ে এই অভিনেত্রী বলেন, “এবারের পহেলা বৈশাখ পরিবারের সঙ্গেই কাটাচ্ছি। যত বড় হচ্ছি, ততই এমন উৎসব উদযাপনে বাইরে খুব কমই যাওয়া হয়। বাসায় যেটা হয়, সেটা হল নানারকমের খাওয়া-দাওয়া। মা পান্তা ভাত রাখেন, আর সঙ্গে ইলিশ মাছ ভাজা, নানারকমের ভর্তা আরো অনেক পদ থাকে। এবারো তার ব্যতিক্রম নয়।”
“পহেলা বৈশাখের দিন সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে দেখি, মা মাটির বাসনপত্র ও প্লেটে সমস্ত ধরনের খাবার-দাবার, তারপর ফুল দিয়ে টেবিল সুন্দর করে সাজিয়ে রেখেছেন। এদিন সকলে একসঙ্গে বসে খাওয়াদাওয়া করি, বন্ধুবান্ধবরা বাড়িতে আসেন, ছবি তুলি। এবারো এমনই হবে। বাসাতে হইহই করে নববর্ষ উদযাপন করব।” বলেন মিম।
ঢাকা/শান্ত