ভোলার চরফ্যাসনে তারাবি নামাজ পড়তে আসা এক শিশু বলৎকারের শিকার হয়েছে। শুক্রবার রাতে উপজেলার খাস মহল জামে মসজিদের তৃতীয় তলায় এ ঘটনা ঘটে। 

আহত শিশুটি বর্তমানে ভোলা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সে মাদরাসার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র।

সিসিটিভির ফুটেজে দেখা যায়, শুক্রবার তারাবির নামাজের সময় এক ব্যক্তি ১০ বছর বয়সী এক শিশুকে নিয়ে চরফ্যাসন খাস মহল জামে মসজিদের সামনে ঘুরছিলেন। পরে শিশুটিসহ ওই ব্যক্তি মসজিদের ভেতরে ঢোকেন। এর পরই শিশুটিকে মসজিদের তিন তলায় নিয়ে যান তিনি। রাত ৮টা ২৮ মিনিটের সময় শিশুকে মসজিদ থেকে বের হয়ে যেতে দেখা যায়। 

শিশুটির পরিবার জানায়, শুক্রবার রাতে তারাবির নামাজ পড়তে আলিয়া মাদরাসা মসজিদে যায় ভুক্তভোগী শিশু। সেখানে তার মামাতো ভাইকে খুঁজে না পেয়ে বাড়ি ফিরছিল সে। পথে এক ব্যক্তি তাকে মোটরসাইকেলে ঘুরানোর কথা বলে নিয়ে যায়। মাদরাসার মাঠ ও হেলিপ্যাড এলাকায় ঘুরানো শেষে কৌশলে শিশুটিকে খাস মহল জামে মসজিদের তিন তলায় নিয়ে বলৎকার করে।

চরফ্যাসন থানার ওসি মো.

মিজানুর রহমান হাওলাদার বলেন, ‘ঘটনাটি শুনেছি। তবে এখনও ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে কেউ অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: মসজ দ র

এছাড়াও পড়ুন:

তারাবির নামাজ পড়তে এসে বলৎকারের শিকার শিশু

ভোলার চরফ্যাসনে তারাবি নামাজ পড়তে আসা এক শিশু বলৎকারের শিকার হয়েছে। শুক্রবার রাতে উপজেলার খাস মহল জামে মসজিদের তৃতীয় তলায় এ ঘটনা ঘটে। 

আহত শিশুটি বর্তমানে ভোলা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সে মাদরাসার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র।

সিসিটিভির ফুটেজে দেখা যায়, শুক্রবার তারাবির নামাজের সময় এক ব্যক্তি ১০ বছর বয়সী এক শিশুকে নিয়ে চরফ্যাসন খাস মহল জামে মসজিদের সামনে ঘুরছিলেন। পরে শিশুটিসহ ওই ব্যক্তি মসজিদের ভেতরে ঢোকেন। এর পরই শিশুটিকে মসজিদের তিন তলায় নিয়ে যান তিনি। রাত ৮টা ২৮ মিনিটের সময় শিশুকে মসজিদ থেকে বের হয়ে যেতে দেখা যায়। 

শিশুটির পরিবার জানায়, শুক্রবার রাতে তারাবির নামাজ পড়তে আলিয়া মাদরাসা মসজিদে যায় ভুক্তভোগী শিশু। সেখানে তার মামাতো ভাইকে খুঁজে না পেয়ে বাড়ি ফিরছিল সে। পথে এক ব্যক্তি তাকে মোটরসাইকেলে ঘুরানোর কথা বলে নিয়ে যায়। মাদরাসার মাঠ ও হেলিপ্যাড এলাকায় ঘুরানো শেষে কৌশলে শিশুটিকে খাস মহল জামে মসজিদের তিন তলায় নিয়ে বলৎকার করে।

চরফ্যাসন থানার ওসি মো. মিজানুর রহমান হাওলাদার বলেন, ‘ঘটনাটি শুনেছি। তবে এখনও ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে কেউ অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ