বন্দর প্রেসক্লাবে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
Published: 15th, March 2025 GMT
বন্দর প্রেসক্লাবের উদ্যাগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৫ মার্চ) বিকেলে প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
ইফতার ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন বন্দর প্রেসক্লাবের প্রধান উপদেষ্টা জি.এম. মাসুদ, উপদেষ্টা আতাউর রহমান, মোঃ কবির হোসেন, বন্দর প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি মেহেবুব হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন সিদ্দিকী, সহ সাধারন সম্পাদক জি.
ইফতার মাহফিলে দেশ ও জাতির কল্যান কামনা করে দোয়া পরিচালনা করেন বন্দর প্রেসক্লাবের সাবেক সহ সাধারণ সম্পাদক হাজী নাসির উদ্দিন।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ইফত র
এছাড়াও পড়ুন:
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, সর্বোচ্চ নম্বর ১৩০
কৃষি গুচ্ছভুক্ত নয়টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।
ফলাফলে ১০০ নম্বরের নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষায় সর্বোচ্চ প্রাপ্ত নম্বর ৮৪.২৫ এবং মেধা তালিকার সর্বনিম্ন নম্বর ৪৪.৫০। এছাড়া জিপিএসহ সর্বমোট সর্বোচ্চ নম্বর ছিল ১২৯.৭৭।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপাচার্যের বাসভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য দেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) উপাচার্য ও কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. একে ফজলুল হক ভূঁইয়া।
তিনি বলেন, “সাধারণ মেধা তালিকায় ৩ হাজার ৭৯৪ জন, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় ৫ জন, উপজাতি/ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী/পার্বত্য অঞ্চলের অ-উপজাতি কোটায় ৩৭ জন, প্রতিবন্ধী কোটায় ২৭ জন এবং অপেক্ষমাণ তালিকায় ৭ হাজার ৫৮৮ জন স্থান পেয়েছে। এছাড়াও কোটায় নির্দিষ্ট সংখ্যক যোগ্য প্রার্থী না থাকায় কোটার ১৩৫ জনকে সাধারণ মেধা তালিকায় যুক্ত করা হয়েছে।”
তিনি আরো বলেন, “মেধা তালিকা ও অপেক্ষমাণ তালিকায় স্থান পাওয়া শিক্ষার্থীদের আগামী ১৬ থেকে ২২ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয় ও বিষয়ের পছন্দক্রম দিতে হবে। এরপর আগামী ২৭ এপ্রিল মেধা তালিকায় প্রাপ্ত বিষয় ও বিশ্ববিদ্যালয়সহ নাম প্রকাশ করা হবে এবং বিষয় ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা আগামী ২৮ এপ্রিল থেকে ২ মে অনলাইনে ১০ হাজার টাকা ভর্তি ফি পরিশোধ করে ভর্তির আগ্রহ নিশ্চিত করতে হবে। পরবর্তীতে আগামী ২৬ থেকে ২৮ মে সশরীরে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।”
উপাচার্য বলেন, “১০০ নম্বরের নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নে পাশ নম্বর ছিল ৪০। প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য ১ নম্বর এবং প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা হয়েছে। ফলাফল ১৫০ নম্বরের ভিত্তিতে প্রস্তুত করা হয়েছে। যেখানে ১০০ নম্বর ছিল ভর্তি পরীক্ষার, এসএসসি বা সমমান পরীক্ষার (চতুর্থ বিষয় ব্যতীত) ভিত্তিতে ২৫ নম্বর এবং এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষার (চতুর্থ বিষয় ব্যতীত) ভিত্তিতে আরো ২৫ নম্বর যোগ করে মেধা ও অপেক্ষমাণ তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে।”
এর আগে, শনিবার (১২ এপ্রিল) বিকাল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত একযোগে নয়টি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্র এবং ১৩টি উপকেন্দ্রে এই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। আবেদন করেছিলেন মোট ৯৪ হাজার ২০ জন শিক্ষার্থী, এর মধ্যে ৯১ হাজার ৩৭ জন প্রবেশপত্র সংগ্রহ করেছিলেন।
কৃষি গুচ্ছে অংশগ্রহনকারী নয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক আসন সংখ্যা হলো—বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১১১৬, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৩৫, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭০৫, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৭৫, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫৮০, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৫০, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪২৩, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯৯ এবং কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮০টি।
ঢাকা/লিখন/মেহেদী