নড়াইলে দু’পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২ পুলিশ
Published: 15th, March 2025 GMT
নড়াইলের কালিয়ায় দু’পক্ষে সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় দুই পুলিশসহ আটজন আহত হয়েছেন। শনিবার উপজেলার হামিদপুর ইউনিয়নের সিলিমপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত হাসিম মোল্যা (৩৮) হামিদপুর ইউনিয়নের সিলিমপুর গ্রামের বাসিন্দা। আহতরা হলেন– কালিয়া থানার দুই পুলিশ সদস্য চন্দন সাহা ও সজল এবং সিলিমপুর গ্রামের কাদের মোল্যা ও তাঁর ছেলে জনি মোল্যা, বনি মোল্যা, আশিক, পনিসহ আটজন। এ ঘটনায় দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথ বাহিনী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সিলিমপুর গ্রামের ঠান্ডু মোল্যা পক্ষের সঙ্গে একই গ্রামের জনি মোল্যা পক্ষের বিরোধ চলছিল। শুক্রবার বিকেলে স্থানীয় গাজীরহাট বাজার থেকে জনির লোকজন ঠান্ডুকে বের করে দেয়। এরই জেরে শনিবার বেলা ১১টার দিকে ঠান্ডুর লোকজন জনির বাড়িতে গিয়ে তাঁর লোকজনের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা করেন। এ হামলা ঠেকাতে গেলে কালিয়া থানা পুলিশের দুই সদস্যসহ আটজন আহত হন। এ ঘটনায় আহত হাসিম দুপুরে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। বাকিদের কালিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
এদিকে সকালে হামলার শিকার হয়ে জনি গ্রুপের লোকজন পাল্টা হামলার প্রস্তুতি নেওয়ার সময় যৌথ বাহিনী অভিযানে জনি গ্রুপের সিরাজ মোল্যা (৪৪) ও আজিজার শেখকে (৫৫) গ্রেপ্তার করেছে। এ সময় তাদের কাছ থেকে একটি ওয়ান শুটার গান ও ২০ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।
এ বিষয়ে কালিয়া থানার ওসি রাশিদুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় একটি ওয়ান শুটার গান ও ২০ রাউন্ড গুলিসহ দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশসহ সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে। পরিস্থিতি এখন শান্ত।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: স ঘর ষ ন হত র ল কজন এ ঘটন য়
এছাড়াও পড়ুন:
নড়াইলে দু’পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২ পুলিশ
নড়াইলের কালিয়ায় দু’পক্ষে সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় দুই পুলিশসহ আটজন আহত হয়েছেন। শনিবার উপজেলার হামিদপুর ইউনিয়নের সিলিমপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত হাসিম মোল্যা (৩৮) হামিদপুর ইউনিয়নের সিলিমপুর গ্রামের বাসিন্দা। আহতরা হলেন– কালিয়া থানার দুই পুলিশ সদস্য চন্দন সাহা ও সজল এবং সিলিমপুর গ্রামের কাদের মোল্যা ও তাঁর ছেলে জনি মোল্যা, বনি মোল্যা, আশিক, পনিসহ আটজন। এ ঘটনায় দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথ বাহিনী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সিলিমপুর গ্রামের ঠান্ডু মোল্যা পক্ষের সঙ্গে একই গ্রামের জনি মোল্যা পক্ষের বিরোধ চলছিল। শুক্রবার বিকেলে স্থানীয় গাজীরহাট বাজার থেকে জনির লোকজন ঠান্ডুকে বের করে দেয়। এরই জেরে শনিবার বেলা ১১টার দিকে ঠান্ডুর লোকজন জনির বাড়িতে গিয়ে তাঁর লোকজনের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা করেন। এ হামলা ঠেকাতে গেলে কালিয়া থানা পুলিশের দুই সদস্যসহ আটজন আহত হন। এ ঘটনায় আহত হাসিম দুপুরে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। বাকিদের কালিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
এদিকে সকালে হামলার শিকার হয়ে জনি গ্রুপের লোকজন পাল্টা হামলার প্রস্তুতি নেওয়ার সময় যৌথ বাহিনী অভিযানে জনি গ্রুপের সিরাজ মোল্যা (৪৪) ও আজিজার শেখকে (৫৫) গ্রেপ্তার করেছে। এ সময় তাদের কাছ থেকে একটি ওয়ান শুটার গান ও ২০ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।
এ বিষয়ে কালিয়া থানার ওসি রাশিদুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় একটি ওয়ান শুটার গান ও ২০ রাউন্ড গুলিসহ দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশসহ সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে। পরিস্থিতি এখন শান্ত।