মাগুরায় আট বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার প্রধান আসামি হিটু শেখ আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আজ শনিবার সন্ধ্যায় মাগুরা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট সব্যসাচী রায়ের আদালতে এই জবানবন্দি দেন। 

বাদীপক্ষের প্যানেল আইনজীবি অ্যাডভোকেট শাহেদ হাসান টগর জানান, মামলার প্রধান আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আদালতে বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তিনি ধর্ষণের কথা স্বীকার করেন। জবানবন্দি প্রদানকালে হিটু শেখ জানান, নির্জন ঘরে একা পেয়ে শিশুটিকে ধর্ষণ করেন তিনি।

বিস্তারিত আসছে.

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের প্রতিবাদ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের 

বাগেরহাট জেলার পুলিশ সুপার মো. তৌহিদুল আরিফের বিরুদ্ধে প্রায় ১০ কোটি টাকার দুর্নীতির কথা উল্লেখ করে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম সারোয়ার হোসেনের দেওয়া বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। বৃহস্পতিবার বিবৃতিতে এ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, ব্যারিস্টার সারোয়ারের দেওয়া পুলিশ সুপার তৌহিদুল আরিফের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ সংক্রান্ত একটি বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। ভিডিওটি পর্যালোচনায় দেখা যায়, ব্যারিস্টার সরোয়ার গত ১৬ এপ্রিল তৌহিদুল আরিফের সম্পর্কে কম-বেশি ১০ কোটি টাকার দুর্নীতি উল্লেখপূর্বক খাতওয়ারি দুর্নীতির বিভিন্ন পরিমাণ উল্লেখ করেছেন। এমনকি, পুলিশের মহাপরিদর্শক বাহিনীতে কর্মরত কর্মকর্তাদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেন না বলেও তিনি বক্তব্যে উল্লেখ করেন। 

এতে আরও বলা হয়, পুলিশ বাহিনীতে কোনো কর্মকর্তা কোনো অপরাধের সঙ্গে জড়িত হলে তার বিরুদ্ধে যথাযথ অনুসন্ধান করে বিধি মোতাবেক বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়। সাম্প্রতিক সময়ে অনেকগুলো জেলার পুলিশ সুপারসহ একাধিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলমান। 

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আইন অনুযায়ী সাক্ষ্যপ্রমাণ ছাড়া কারও বিরুদ্ধে গণমাধ্যমে এ রকম বক্তব্য উপস্থাপন করা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মানহানির শামিল। একজন স্বনামধন্য আইনজীবী ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা হিসেবে পুলিশ বাহিনীতে কর্মরত একজন কর্মকর্তাকে যথাযথ অনুসন্ধান ছাড়া দুর্নীতিগ্রস্ত অফিসার বলায় আমাদের হতাশ করেছে এবং পুলিশ বাহিনীর প্রধানকে জড়িয়ে এ ধরনের অসত্য বক্তব্য কোনোভাবেই কাম্য নয়। এ ধরনের বক্তব্য পুলিশ বাহিনীর মনোবলকে দুর্বল করা ও সুনাম জনসম্মুখে হেয় করার শামিল।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পুলিশের কোনো কর্মকর্তা অপরাধে জড়ালে ব্যবস্থা নেওয়া হয়
  • ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের প্রতিবাদ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের 
  • আইনজীবী তালিকাভুক্তির এমসিকিউ পরীক্ষার প্রবেশপত্র সংগ্রহ শুরু
  • গাইবান্ধার সাবেক এমপি সারোয়ার কবির কারাগারে 
  • বিচারক বললেন, আদালতের অনুমতি ছাড়া মক্কেলের সঙ্গে আইনজীবীর কথা নয়
  • অনলাইন জুয়ার ওয়েবসাইট–অ্যাপ ব্লক, প্রকাশিত বিজ্ঞাপন সরাতে নির্দেশনা চেয়ে রিট
  • অনলাইন জুয়া ও বেটিং সাইটের বিজ্ঞাপন বন্ধে রিট
  • সাবেক দুই এমপি-আইজিপি-ওসি রিমান্ডে
  • ১১ আসামিকে আরেক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ
  • ‘মা-মাটি ডাকছে, তারেক রহমান আসছে’ স্লোগানে মুখর আদালতপাড়া