শিশুটিকে ধর্ষণের কথা আদালতে স্বীকার করেছেন হিটু শেখ: আইনজীবী
Published: 15th, March 2025 GMT
মাগুরায় আট বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার প্রধান আসামি হিটু শেখ আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আজ শনিবার সন্ধ্যায় মাগুরা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট সব্যসাচী রায়ের আদালতে এই জবানবন্দি দেন।
বাদীপক্ষের প্যানেল আইনজীবি অ্যাডভোকেট শাহেদ হাসান টগর জানান, মামলার প্রধান আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আদালতে বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তিনি ধর্ষণের কথা স্বীকার করেন। জবানবন্দি প্রদানকালে হিটু শেখ জানান, নির্জন ঘরে একা পেয়ে শিশুটিকে ধর্ষণ করেন তিনি।
বিস্তারিত আসছে.
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
৫০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হাইকোর্টের রুল
নোয়াখালীর সাউথ বাংলা হাসপাতালে চিকিৎসকের অবহেলা ও ভুল চিকিৎসায় মা ও নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনায় কেন ৫০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এ রুল জারি করেন। আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে স্বাস্থ্য সচিবসহ রিটে উল্লিখিত বিবাদীদের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মো. সোলায়মান (তুষার)। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শফিকুর রহমান।
গত ৫ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টে নোয়াখালীর সেনবাগ প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম এ আউয়ালের পক্ষে আইনজীবী ব্যারিস্টার সোলায়মান রিটটি করেন।
এতে বলা হয়, ২০২৩ সালের ১৬ অক্টোবর রাতে সাংবাদিক এম এ আউয়াল তাঁর অন্তঃসত্ত্বা মেয়ে উম্মে সালমা নিশিকে নিয়ে সাউথ বাংলা হাসপাতালে যান। সেখানে ডা. আক্তার হোসেন অভি ও তাঁর স্ত্রী ডা. ফৌজিয়া ফরিদ রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি ছাড়াই পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করে এবং অভিভাবকের সম্মতি না নিয়ে তাড়াহুড়া করে সিজারিয়ান অস্ত্রোপচার করেন। এতে মা ও নবজাতক দু’জনই হাসপাতালে মারা যায়। তবে ঘটনা ধামাচাপা দিতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও দুই চিকিৎসক নিশির অবস্থা সংকটাপন্ন জানিয়ে আইসিইউ সাপোর্টের কথা বলে কুমিল্লার হাসপাতালে পাঠায়। পরে কুমিল্লার টাওয়ার হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, অনেক আগেই রোগীর মৃত্যু হয়েছে।