বিভিন্ন পরীক্ষার প্রস্তুতিতে শিক্ষার্থীদের সহায়তার জন্য নিয়মিত এ আয়োজন।

১.

বাংলাদেশ গুমবিরোধী আন্তর্জাতিক কনভেনশনে স্বাক্ষর করে—২৯ আগস্ট ২০২৪ সালে।

২.

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ বিশ্ব পল্লি উন্নয়ন দিবস হিসেবে ঘোষণা করে—৬ জুলাইকে।

৩.

বিশ্বের প্রথম রোবোটিক হার্ট প্রতিস্থাপিত হয়—সৌদি আরবে।

৪.

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনে ভাষণ দেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা—অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

আরও পড়ুনসাধারণ জ্ঞান: ফেব্রুয়ারি–২০২৫।। বাংলাদেশ ও আর্ন্তজাতিক বিশ্ব০৪ মার্চ ২০২৫

৫.

‘One Nation, One Election’-এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দেশ হলো—ভারত।

৬.

থার্মাইট ব্যবহার করে ‘ড্রাগন ড্রোন’ তৈরি করেছে—ইউক্রেন।

৭.

প্লাস্টিক বর্জ্য উৎপাদনে শীর্ষ দেশ—ভারত (অক্টোবর ২০২৪)।

৮.

ই-গভর্নমেন্ট সূচকে শীর্ষ দেশ হলো—ডেনমার্ক। বাংলাদেশের অবস্থান ১০৩তম (জাতিসংঘ সার্ভে ২০২৪)।

৯.

বিশ্বের বৃহত্তম ‘ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ’ প্রতিষ্ঠানের নাম—Binance।

১০.

বিশ্বে প্রথম ‘ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন’ গঠন করা হয় ১৯৬৩ সালে—দক্ষিণ ভিয়েতনামে।

১১.

বাংলাদেশে বর্তমানে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংখ্যা—৫০।

১২.

বাংলাদেশের বৃহত্তম ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নাম—চাকমা।

আরও পড়ুন৪৮ জেলায় ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ, এইচএসসি পাস ১৮-৩৫ বয়সীর সুযোগ, ভাতা দৈনিক ২০০০৬ মার্চ ২০২৫

১৩.

বাংলাদেশর ক্ষুদ্রতম ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নাম—ভিল (সংখ্যা ৯৫)।

১৪.

বিশ্বের বৃহত্তম হিমশৈলী বা আইসবার্গের নাম ‘এ২৩এ’। এটি বর্তমানে যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ জর্জিয়া দ্বীপের কাছে রয়েছে। হিমশৈলীটি ১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিকা উপকূল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

১৫.

বিশ্বে পিতৃকালীন ছুটির বিধান রয়েছে—৭৮টি দেশে।

১৬.

এশিয়ার ইন্দোনেশিয়াতে (২৪ জুলাই ২০২৪) চালু করে—গোল্ডেন ভিসা।

১৭.

বিশ্বের ১৪৭টি দেশে মোট বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল আছে—৫৪০০টি।

১৮.

বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ শহর (ফোর্বস ২০২৪) হলো—সিঙ্গাপুর সিটি। ঝুঁকিপূর্ণ শহর—কারাকাস (ভেনেজুয়েলা)।

১৯.

বিশ্বের জনসংখ্যার শীর্ষ স্থানের দেশ ভারত (১৪৫ কোটির বেশি)। বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম, ঘনত্বে ষষ্ঠ, সার্কভুক্ত দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থান।

২০.

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে ‘জুলাই: মাতৃভূমি অথবা মৃত্যু’ বইয়ের লেখক আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া।

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

৪৪১ কোটি টাকা লভ্যাংশ দেবে লাফার্জহোলসিম

গত বছরের জন্য শেয়ারধারীদের ৪৪১ কোটি টাকা নগদ লভ্যাংশ দেবে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট খাতের বহুজাতিক কোম্পানি লাফার্জহোলসিম সিমেন্ট। এর মধ্যে ২২০ কোটি ৬৬ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। বাকি ২২০ কোটি ৬৬ লাখ টাকা আগামী বার্ষিক সাধারণ সভা বা এজিএম শেষে বিতরণ করা হবে।

লাফার্জহোলসিম গত বছরের জন্য মোট ৩৮ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ১৯ শতাংশ ছিল অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ। বাকি ১৯ শতাংশ চূড়ান্ত লভ্যাংশ। গত বুধবার অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভা থেকে চূড়ান্ত এই লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের এই তথ্য জানিয়েছে।

লভ্যাংশের পাশাপাশি লাফার্জহোলসিম গত বছরের আর্থিক প্রতিবেদনের তথ্যও প্রকাশ করেছে। তাতে দেখা যায়, ২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৪ সালে কোম্পানিটির মুনাফা ২১২ কোটি টাকা বা ৩৬ শতাংশ কমেছে। মুনাফা কমে যাওয়ায় ২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৪ সালে কোম্পানিটির লভ্যাংশও কমেছে। ২০২৩ সালে লাফার্জহোলসিম শেয়ারধারীদের মধ্যে লভ্যাংশ হিসেবে মোট ৫৮১ কোটি টাকা বিতরণ করেছিল। ওই বছর অন্তর্বর্তী ও চূড়ান্ত মিলিয়ে মোট ৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে কোম্পানিটি। গত বছর লভ্যাংশের হার কমে ৩৮ শতাংশে নেমেছে। আর লভ্যাংশ বাবদ বিতরণ করা অর্থের পরিমাণ কমেছে ১৪০ কোটি টাকা।

কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানিটির লভ্যাংশ কমেছে মূলত মুনাফা কমে যাওয়ায়। আর মুনাফা কমেছে বিক্রি কম হওয়ায়। গত বছর কোম্পানিটি ২ হাজার ৭৫৪ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি করেছে। আগের বছর কোম্পানিটি বিক্রি করেছিল ২ হাজার ৮৩৯ কোটি টাকার। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে লাফার্জহোলসিমের বিক্রি ৮৫ কোটি টাকা বা ৩ শতাংশ কমেছে।

ব্যবসা কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে কোম্পানিটি দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তন ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতিকে দায়ী করেছেন। কোম্পানিটি বলছে, পরিবর্তিত পরিস্থিতির মধ্যেও কোম্পানিটির ব্যবসায় বড় ধরনের প্রভাব পড়েনি। তার বড় কারণ ছিল সিমেন্টের বাইরে চুনাপাথরসহ কোম্পানির অন্যান্য ব্যবসা থেকে ভালো আয়। কোম্পানিটি বলছে, গত বছর তাদের চুনাপাথরের ব্যবসায় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এ কারণে বছর শেষে সার্বিকভাবে ব্যবসায় বড় ধরনের কোনো ধাক্কা লাগেনি।

এদিকে গত বছরের জন্য অন্তর্বর্তী ও চূড়ান্ত লভ্যাংশ মিলিয়ে কোম্পানিটি ৪৪১ কোটি টাকার যে লভ্যাংশ বিতরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তার বড় অংশই পাবেন কোম্পানিটির দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তারা। কারণ, কোম্পানিটির শেয়ারের বড় অংশই তাঁদের হাতে। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, গত ডিসেম্বর শেষে এটির দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তাদের হাতে ছিল ৬৪ দশমিক ১৫ শতাংশ শেয়ার। সেই হিসাবে ঘোষিত মোট লভ্যাংশের মধ্যে ২৮৩ কোটি টাকা পাবেন এসব উদ্যোক্তা। যার মধ্যে অর্ধেক তাঁরা পেয়েও গেছেন। বাকি লভ্যাংশের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা পাবেন ৮৭ কোটি টাকা, ব্যক্তিশ্রেণির সাধারণ বিনিয়োগকারীরা পাবেন ৬৮ কোটি টাকা আর বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা পাবেন ৩ কোটি টাকা। যার অর্ধেক অর্থ এরই মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ হিসেবে পেয়েও গেছেন শেয়ারধারীরা।

গত বছর শেষে লভ্যাংশ ও মুনাফা উভয়ই কমে যাওয়ায় শেয়ারবাজারে গতকাল লাফার্জহোলসিমের শেয়ারেরও দরপতন হয়েছে। ঢাকার বাজারে এদিন কোম্পানিটির শেয়ারের দাম ১ শতাংশ বা ৫০ পয়সা কমে দাঁড়িয়েছে সাড়ে ৪৮ টাকায়। দিন শেষে কোম্পানিটির প্রায় দুই কোটি টাকার সমমূল্যের শেয়ারের হাতবদল হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • নোবিপ্রবিতে ২ ছাত্রদল নেতার জন্য মাস্টার্স চালু
  • মোবাইলে ইন্টারনেট গ্রাহক কমেছে ১.৩২ কোটি 
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেশনাল মাস্টার্সে পড়েত চাইলে আবেদন করুন দ্রুত
  • ২৩ কোটি রুপির চাপ টের পাচ্ছেন কলকাতা অলরাউন্ডার
  • ৪৪১ কোটি টাকা লভ্যাংশ দেবে লাফার্জহোলসিম
  • ঢাকার বাতাস আজ ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর
  • জার্মান ভিসার অপেক্ষায় ৮০০০০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী, রাষ্ট্রদূতের টুইট
  • জার্মানির ভিসার অপেক্ষায় দেশের ৮০ হাজার শিক্ষার্থী
  • জার্মান ভিসার অপেক্ষায় ৮০ হাজার শিক্ষার্থী