ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো লড়তে ভালোবাসেন। আর লড়াই তো এক অর্থে যুদ্ধই। মাঠে তো সেই যুদ্ধ করেনই, যুদ্ধ চলে তাঁর নিজের সঙ্গেও। প্রতিনিয়ত নিজেকে ছাড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টায়। সে জন্যও অন্য এক যুদ্ধ করতে হয় রোনালদোকে। শরীরকে ফিট রাখার যুদ্ধ। সেখানেও মজাদার সব খাবার পরিহার করে একদম ঘড়ি ধরে সবকিছু করাও তো আরেক যুদ্ধই!

আরও পড়ুনকোর্তোয়া ফিরলেন ‘লালগালিচায়’, বেলজিয়াম দলে আবার বিতর্ক১ ঘণ্টা আগে

রোনালদোর জীবনে এই যে যুদ্ধের পর যুদ্ধ, তাতে লাভটা কার হচ্ছে বলুন তো? অবশ্যই রোনালদোর। চল্লিশ বছর বয়সেও গোল করে চলছেন। গতকাল রাতেও যেমন গোল করলেন আল নাসরের হয়ে সৌদি প্রো লিগে। শুধু তা–ই নয়, একই দিনে নেশনস লিগ কোয়ার্টার ফাইনালে ডেনমার্ক ম্যাচের জন্য ডাক পেয়েছেন পর্তুগাল জাতীয় দলেও।

গোল করে চিরাচরিত উদ্‌যাপন রোনালদোর.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ভবনের পাশ থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের একটি ভবনের পাশ থেকে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

গতকাল রোববার বিকেলে লাশটি উদ্ধার করা হয়। যুবকের নাম তারেক রহমান ওরফে সানি (৩৫)। তাঁর হাত-পা ভাঙা ছিল।

পুলিশের ধারণা, জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চুরি করতে ঢুকেছিল এই যুবক। ধাওয়া খেয়ে ভবন থেকে পড়ে তিনি মারা গেছেন।

শেরেবাংলা নগর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) যোবায়ের হোসেন আজ সোমবার সকালে প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল বেলা সাড়ে তিনটার দিকে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল থেকে একটি ফোন আসে। বলা হয়, একটি ভবনের পাশে এক যুবকের লাশ পড়ে আছে। পরে পুলিশ গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে।

ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।

এসআই যোবায়ের হোসেন বলেন, তাঁদের প্রাথমিক ধারণা, তারেক চুরি করতে গিয়ে ধাওয়া খেয়ে ভবনের পঞ্চম তলার বারান্দা থেকে পা ফসকে নিচে পড়ে যান। কারণ, পঞ্চম তলার বারান্দায় কোনো রেলিং ছিল না। আগে চুরির অভিযোগে তারেক জেল খেটেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে চুরি ও ছিনতাইয়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

স্বজনদের বরাত দিয়ে পুলিশ বলছে, তারেকের বাড়ি চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায়। তিনি রাজধানীতে থাকতেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ