বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলি চালানোর অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী, এমপি, মেয়রসহ সাড়ে তিনশ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে নগরের চান্দগাঁও থানায় গুলিতে গুরুতর আহত এক শিক্ষার্থীর বাবা বাদী হয়ে মামলাটি করেন।

মামলায় ৫২ জনের নাম উল্লেখ করে ৩০০ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়েছে। মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন- সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাসান মাহমুদ, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, সাবেক মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী, সাবেক সংসদ সদস্য এম এ লতিফ ও মহিউদ্দিন বাচ্চু এবং যুবলীগ নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর।

শুক্রবার রাতে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চান্দগাঁও থানার ওসি আফতাব উদ্দিন।

মামলার বাদী নগরের বন্দর থানার জাফরখান পাড়ার মো.

এজাজ খান। মামলার এজাহারে তিনি উল্লেখ করেন, গত বছরের ১৮ জুলাই নগরের চান্দগাঁও থানার বহদ্দারহাট মোড়ে আসামিরা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে জড়ো হয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি করে তার ছেলে ইয়াস শরীফ খানকে (১৬) গুরুতর জখম করে এবং বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। বর্তমানে তার ছেলে ঢাকার সিএমএইচ চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে।

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গুলি: সাবেক মন্ত্রী, এমপি, মেয়রসহ আসামি ৩৫২

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলি চালানোর অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী, এমপি, মেয়রসহ সাড়ে তিনশ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে নগরের চান্দগাঁও থানায় গুলিতে গুরুতর আহত এক শিক্ষার্থীর বাবা বাদী হয়ে মামলাটি করেন।

মামলায় ৫২ জনের নাম উল্লেখ করে ৩০০ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়েছে। মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন- সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাসান মাহমুদ, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, সাবেক মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী, সাবেক সংসদ সদস্য এম এ লতিফ ও মহিউদ্দিন বাচ্চু এবং যুবলীগ নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর।

শুক্রবার রাতে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চান্দগাঁও থানার ওসি আফতাব উদ্দিন।

মামলার বাদী নগরের বন্দর থানার জাফরখান পাড়ার মো. এজাজ খান। মামলার এজাহারে তিনি উল্লেখ করেন, গত বছরের ১৮ জুলাই নগরের চান্দগাঁও থানার বহদ্দারহাট মোড়ে আসামিরা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে জড়ো হয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি করে তার ছেলে ইয়াস শরীফ খানকে (১৬) গুরুতর জখম করে এবং বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। বর্তমানে তার ছেলে ঢাকার সিএমএইচ চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ