আশ্রয়শিবিরের ইফতারে পদদলিত হয়ে এক রোহিঙ্গার মৃত্যু, আহত ২
Published: 14th, March 2025 GMT
কক্সবাজারের উখিয়ার আশ্রয়শিবিরে লাখো রোহিঙ্গার ইফতার অনুষ্ঠানে অংশ নিতে এসে পদদলিত হয়ে একজন রোহিঙ্গার মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। নিহত রোহিঙ্গার নাম নেয়ামত উল্লাহ (৫০)। তিনি মধুরছড়া আশ্রয়শিবিরের (ক্যাম্প-৪) সি ব্লকের রোহিঙ্গা।
আজ শুক্রবার বেলা তিনটার দিকে কুতুপালং আশ্রয়শিবিরের (ক্যাম্প-৪ বর্ধিত) এলাকার হ্যালিপ্যাড এলাকায় ইফতার অনুষ্ঠান এলাকায় পদদলিত হয়ে এ ঘটনা ঘটে। লাখো রোহিঙ্গার ইফতারে অংশ নেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।
আশ্রয়শিবিরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক ও পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি মো.
কক্সবাজার সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক জাহেদুল হাসান বলেন, প্রচণ্ড গরমের মধ্যে আহত ব্যক্তিরা হুড়োহুড়িতে পড়ে গিয়েছিলেন। তাঁদের ওয়ার্ডে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। দুজন শঙ্কামুক্ত।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ইফতার অনুষ্ঠানে অংশ নিতে গিয়ে পদদলিত হয়ে প্রাণ গেল রোহিঙ্গার
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের অংশগ্রহণে লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে যোগ দিতে গিয়ে পদদলিত হয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। নিহত ব্যক্তির নাম নেয়ামত উল্লাহ (৫০)। তিনি ৪নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মৃত সবি মিয়ার ছেলে।
শুক্রবার দুপুর আড়াইটার দিকে অনুষ্ঠানস্থল ডামি হিল (হ্যালিপ্যাড) এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)-১৪ এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মো. সিরাজ আমীন সমকালকে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘দুপুরের দিকে গরম ছিল অনেক। পাহাড়ের ঢালুতে উঠতে গিয়ে নেয়ামত উল্লাহ পদদলিত হন। পরে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় একটি এনজিওর পরিচালনাধীন হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’
এ সময় আরও দুজন আহত হয়েছেন বলেও জানান সিরাজ আমীন। তাদেরকে কক্সবাজার সদর হাসপাতাল চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
কক্সবাজার সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক জাহেদুল হাসান আহতদের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, ‘আহতরা বলছেন গরম ছিল অনেক, তার ওপর রোজা, অনেক হুড়োহুড়িতে পড়ে যান তারা।’
আহতরা হলেন, ৪ নম্বর ক্যাম্পের ব্লক-ই/০৫ আসাদ উল্লাহর ছেলে আসমত উল্লাহ (১৬) ও একই ক্যাম্পের বশির আহমেদের ছেলে কলিম উল্লাহ (৬২)।