খরার সময় সিলেটে স্বস্তির বৃষ্টি হয়েছে বৃহস্পতিবার রাতে। খুব বেশি সময় বৃষ্টিপাত না হলেও এতে ক্ষেতখামারের উপকার হয়েছে বলে জানিয়েছে কৃষি বিভাগ। এদিকে শিলাবৃষ্টির কারণে জৈন্তাপুরের বিভিন্ন ইউনিয়নে ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে।
এই উপজেলায় শিলাবৃষ্টি হওয়ার কারণে কিছু ঘরের টিন ফুটো হয়ে গেছে। ক্ষতির মুখে পড়েছে তরমুজ ও মিষ্টি কুমড়ার চাষ। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে সিলেটের বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টিপাত হয়। বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ২২ দশমিক ৪ মিলিমিটার। 
জৈন্তাপুর উপজেলার বাসিন্দারা জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা থেকে শিলাবৃষ্টি শুরু হয়। ৩০ মিনিট স্থায়ী শিলাবৃষ্টিতে উপজেলার ফতেপুর, হরিপুর ও চিকনাগুল ইউনিয়নসহ বেশ কিছু এলাকায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানা গেছে।
হরিপুর পশ্চিম বালিপাড়া গ্রামের শফিকুর রহমান জানান, তাঁর গ্রামে অনেকের ঘরের টিনের একাধিক স্থানে ফুটো হয়ে গেছে। আব্দুল জলিল জানান, পানি সংকটে অনেক ফসল নষ্ট হয়েছে।
কৃষি কর্মকর্তা বিজিত আচার্য্য সমকালকে জানান, এই সময়ে বৃষ্টির খুবই প্রয়োজন ছিল। বৃষ্টি ধান ও ভুট্টা চাষ সফল করবে। কিছু এলাকায় শিলাবৃষ্টি হলেও অধিকাংশ এলাকায় তা হয়নি।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

এই ৭ বদভ্যাস ধীরে ধীরে আপনাকে অলস বানাচ্ছে

ইশপের সেই গল্প তো আমাদের প্রায় সবারই জানা। খরগোশ আর কচ্ছপ একদিন দৌড় প্রতিযোগিতায় নামল। খরগোশ এক নিমেষেই অর্ধেক পথ পাড়ি দিয়ে পেছনে তাকিয়ে দেখল কচ্ছপ অনেক পেছনে। তখন খরগোশ ভাবল, একটু বিশ্রাম নিই। এই বিশ্রাম নিতে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ল খরগোশ। ওদিকে ধীরে ধীরে কচ্ছপ পৌঁছে গেল শেষ দাগে। দৈনন্দিন জীবনে আমরা অনেকেই খরগোশের মতো আয়েশ করতে গিয়ে অনেক কিছু থেকে পিছিয়ে পড়ি। অলসতা এক দিনে তৈরি হয় না, বরং দিন দিন কিছু নির্দিষ্ট অভ্যাসের মাধ্যমে অলসতা আমাদের পেয়ে বসে। একসময় জীবনের অংশ হয়ে দাঁড়ায়। যা আমাদের শারীরিকভাবে নিষ্ক্রিয় করার পাশাপাশি মানসিক শক্তিও কমিয়ে দেয়। চলুন দেখে নিই বিষয়গুলো।

ঘুম থেকে দেরিতে ওঠা

ঘুম থেকে দেরি করে উঠলে অলসতার সঙ্গেই আসলে দিনের শুরুটা হয়। এতে দেহঘড়িরও ছন্দপতন হয়। এ ছাড়া দেরিতে ঘুম থেকে উঠলে কাজ করার সময় কমে যায়, দিনভর বিষণ্ন লাগে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একবার স্ক্রল করতে শুরু করলে অবচেতনেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা কেটে যায়

সম্পর্কিত নিবন্ধ