বাজেট বরাদ্দে পূর্বের তুলনায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় অগ্রাধিকার পাবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ এস এম ফায়েজ। আজ শুক্রবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি আয়োজিত ইফতার ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

ইউজিসি চেয়ারম্যান বলেন, এখন অনেক ক্রাইসিসের মধ্য দিয়ে সরকার সময় পার করছে। তারপরও যতটুকু সম্ভব আমরা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও ছাত্রদের কল্যাণে যা কিছু করার তাই আমরা করবো। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কষ্ট আমরা বুঝি। জগন্নাথের ছেলে ও মেয়ে উভয়েই অনেক স্ট্রাগল করে।
চব্বিশের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভূমিকা উল্লেখ করে ড.

ফায়েজ আরো বলেন, এই বিপ্লবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভূমিকা অনেক বেশি। এটি যখন কলেজ ছিল তখনও এর গৌরব ছিল।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সভাপতি ইমরান হুসাইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। তিনি বলেন, আমাদের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা হল বিহীন কষ্টে পড়াশোনা করে। আমাদের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ চলছে। আমরা আশা করব ইউজিসি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে সুদৃষ্টি দেবে। সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবে।

জবি সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহতাব লিমনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শারমীন।

এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন অনুষদের ডিন, জবি শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

এই ৭ বদভ্যাস ধীরে ধীরে আপনাকে অলস বানাচ্ছে

ইশপের সেই গল্প তো আমাদের প্রায় সবারই জানা। খরগোশ আর কচ্ছপ একদিন দৌড় প্রতিযোগিতায় নামল। খরগোশ এক নিমেষেই অর্ধেক পথ পাড়ি দিয়ে পেছনে তাকিয়ে দেখল কচ্ছপ অনেক পেছনে। তখন খরগোশ ভাবল, একটু বিশ্রাম নিই। এই বিশ্রাম নিতে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ল খরগোশ। ওদিকে ধীরে ধীরে কচ্ছপ পৌঁছে গেল শেষ দাগে। দৈনন্দিন জীবনে আমরা অনেকেই খরগোশের মতো আয়েশ করতে গিয়ে অনেক কিছু থেকে পিছিয়ে পড়ি। অলসতা এক দিনে তৈরি হয় না, বরং দিন দিন কিছু নির্দিষ্ট অভ্যাসের মাধ্যমে অলসতা আমাদের পেয়ে বসে। একসময় জীবনের অংশ হয়ে দাঁড়ায়। যা আমাদের শারীরিকভাবে নিষ্ক্রিয় করার পাশাপাশি মানসিক শক্তিও কমিয়ে দেয়। চলুন দেখে নিই বিষয়গুলো।

ঘুম থেকে দেরিতে ওঠা

ঘুম থেকে দেরি করে উঠলে অলসতার সঙ্গেই আসলে দিনের শুরুটা হয়। এতে দেহঘড়িরও ছন্দপতন হয়। এ ছাড়া দেরিতে ঘুম থেকে উঠলে কাজ করার সময় কমে যায়, দিনভর বিষণ্ন লাগে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একবার স্ক্রল করতে শুরু করলে অবচেতনেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা কেটে যায়

সম্পর্কিত নিবন্ধ