বিরাট কোহলি বেশ ফ্যাশন সচেতন। তাঁর পোশাক–আশাক থেকে চুলের ছাঁট অনুকরণ করেন অনেকেই। ছোট–বড় সেলুনে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পাশাপাশি কোহলির চুলের ছাঁটের পোস্টারও শোভা পায়। এবার বোধ হয় কোহলির চুলের ছাঁটের নতুন পোস্টার লাগাতে হবে সেলুনগুলোতে। আইপিএল সামনে রেখে নতুন চুলের ছাঁট দিয়েছেন কোহলি।

আরও পড়ুন১৮ বছরে ১৪ অধিনায়ক, এবার কি প্রথম ট্রফির দেখা মিলবে৭ ঘণ্টা আগে

মাথার দুই পাশ থেকে চুল ছেঁটে ফেলেছেন কোহলি। এর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে দাড়িও রেখেছেন, যেটাকে বলা হচ্ছে ‘সাইড ফেড হেয়ারস্টাইল।’ তাঁর দীর্ঘদিনের চুলসজ্জাকারী (হেয়ারস্টাইলিস্ট) আলিম হাকিম নতুন এই ছাঁটের ছবি নিজের ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে শেয়ার দেওয়ার পর তা ভাইরাল হয়ে যায়। ভারত ও ভারতের বাইরে কোহলির বিশাল ভক্তকুল নতুন এই চুলের ছাঁট লুফে নিয়েছেন। আলিম হাকিমের এই পোস্টে কোহলির এক ভক্ত লিখেছেন, ‘রিয়েল কিং।’ আরেক ভক্ত লিখেছেন, ‘বলিউড, হলিউড, কোহলিউড।’

মাঠের বাইরে ট্রেন্ড তৈরিতেও জনপ্রিয় কোহলি। বড় টুর্নামেন্টের আগে তাঁর নতুন চুলের ছাঁট বরাবরই নজর কেড়েছে সমর্থকদের। এবার আইপিএল শুরুর কয়েক দিন আগে চুলে নতুন ছাঁট দিয়েও সে ধারাটা বজায় রাখলেন। ২২ মার্চ থেকে শুরু হতে যাওয়া এবারের আইপিএলের যেমন ১৮তম মৌসুম, তেমনি কোহলির জার্সি নম্বরও ১৮। অনেক সমর্থকেরই বিশ্বাস, প্রতীকী সংযোগ থাকায় কোহলি এবার তাঁর ফ্র্যাঞ্চাইজি দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুকে আরাধ্য আইপিএল শিরোপা জেতাতে পারেন।

আরও পড়ুনআইপিএলে কয়টি ম্যাচ খেলতে পারবেন না বুমরা৩ ঘণ্টা আগে

গত বছর নভেম্বরেও নতুন চুলের ছাঁট দিয়েছিলেন কোহলি। সেটা ছিল ‘উবার–কুল হেয়ার মেকওভার’। ভারতের অনূর্ধ্ব–১৯ দলে খেলার সময় থেকেই নতুন নতুন হেয়ারস্টাইল দিয়ে নজর কেড়েছেন কোহলি। ২০০৮ সালের সেই হেয়ারস্টাইলে বয়সের কারণে তাঁকে অন্য রকম লেগেছে।

পরে রেজর শার্প ছাঁট দেওয়ার পাশাপাশি পম্পাদিউর ছাঁটও দিয়েছেন। তাঁর দীর্ঘদিনের চুলসজ্জাকারী আলিম হাকিম বলিউডের অনেক তারকারও চুলের ছাঁট দেন। এবার আইপিএলে ২২ মার্চ নিজেদের প্রথম ম্যাচে কলকাতা নাইট রাইডার্সের মুখোমুখি হবে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ন ক হল ক হল র

এছাড়াও পড়ুন:

এই ৭ বদভ্যাস ধীরে ধীরে আপনাকে অলস বানাচ্ছে

ইশপের সেই গল্প তো আমাদের প্রায় সবারই জানা। খরগোশ আর কচ্ছপ একদিন দৌড় প্রতিযোগিতায় নামল। খরগোশ এক নিমেষেই অর্ধেক পথ পাড়ি দিয়ে পেছনে তাকিয়ে দেখল কচ্ছপ অনেক পেছনে। তখন খরগোশ ভাবল, একটু বিশ্রাম নিই। এই বিশ্রাম নিতে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ল খরগোশ। ওদিকে ধীরে ধীরে কচ্ছপ পৌঁছে গেল শেষ দাগে। দৈনন্দিন জীবনে আমরা অনেকেই খরগোশের মতো আয়েশ করতে গিয়ে অনেক কিছু থেকে পিছিয়ে পড়ি। অলসতা এক দিনে তৈরি হয় না, বরং দিন দিন কিছু নির্দিষ্ট অভ্যাসের মাধ্যমে অলসতা আমাদের পেয়ে বসে। একসময় জীবনের অংশ হয়ে দাঁড়ায়। যা আমাদের শারীরিকভাবে নিষ্ক্রিয় করার পাশাপাশি মানসিক শক্তিও কমিয়ে দেয়। চলুন দেখে নিই বিষয়গুলো।

ঘুম থেকে দেরিতে ওঠা

ঘুম থেকে দেরি করে উঠলে অলসতার সঙ্গেই আসলে দিনের শুরুটা হয়। এতে দেহঘড়িরও ছন্দপতন হয়। এ ছাড়া দেরিতে ঘুম থেকে উঠলে কাজ করার সময় কমে যায়, দিনভর বিষণ্ন লাগে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একবার স্ক্রল করতে শুরু করলে অবচেতনেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা কেটে যায়

সম্পর্কিত নিবন্ধ