গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা পেলেন সাংবাদিক কেরামত উল্লাহ বিপ্লব
Published: 14th, March 2025 GMT
সাংবাদিকতায় বিশেষ অবদানের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের সম্মানজনক গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা পেয়েছেন সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্টস ফোরামের মহাসচিব সাংবাদিক কেরামত উল্লাহ বিপ্লব।
আমিরাত সরকারের মিডিয়া কাউন্সিলের তালিকা অনুসারে ‘এক্সপার্ট জার্নালিস্ট’ ক্যাটাগরিতে এই সম্মাননা তাকে দেওয়া হয়েছে। এই সম্মাননা অর্জনকারী তিনিই প্রথম বাংলাদেশি সাংবাদিক।
সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকার বিভিন্ন দেশের খ্যাতিমান পেশাজীবীদের বিশেষ ক্যাটাগরিতে এই সুবিধা দিয়ে থাকে। গোল্ডেন রেসিডেন্সি প্রাপ্তরা আমিরাতের নাগরিক না হয়েও শিক্ষা, চিকিৎসা, ব্যবসা, সরকারি অনুষ্ঠানে যোগদান, বিমানবন্দরে প্রিভিলেজসহ নানা সুবিধা পান।
আরো পড়ুন:
ডিআরইউর ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
প্রবীণ সাংবাদিকদের জন্য মাসিক ভাতার ব্যবস্থা হচ্ছে: এম আব্দুল্লাহ
অভিবাসী কর্মীদের জীবন এবং জলবায়ু বিষয়ে তার সাংবাদিকতার বিষয়টিকে সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকারের মিডিয়া কাউন্সিল অনন্য বিবেচনা করেছে। মানবিক সাংবাদিকতার ক্ষেত্র তৈরির জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকারের এই উদ্যোগ। এজন্য দেশটির সরকারকে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন কেরামত উল্লাহ বিপ্লব।
এ বিষয়ে শুক্রবার কেরামত উল্লাহ বিপ্লব বলেন, “বিদেশে যত সম্মান সেটা হলো কর্মক্ষেত্র। বাংলাদেশ আমার জন্মভূমি, ভালোবাসা এবং ঠিকানা। সবার আগে আমি বাংলাদেশি, এটাই আমার গর্বের।”
এর আগে ভারত থেকে বলিউড সুপারস্টার রজনীকান্ত, শাহরুখ খান, সঞ্জয় দত্ত, টেনিস তারকা সানিয়া মির্জাসহ বেশ কিছু বিদেশি নাগরিক আরব আমিরাতের গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা পান। এছাড়া বিনিয়োগ, ব্যবসাসহ নানা ক্ষেত্রে বহু প্রবাসী ভারতীয়ও বাংলাদেশি গোল্ডেন রেসিডেন্সি পেয়েছেন।
সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্টস ফোরামের মহাসচিব কেরামত উল্লাহ বিপ্লবের এ অর্জনে বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠনের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানানো হয়েছে।
ঢাকা/এএএম/এসবি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
এই ৭ বদভ্যাস ধীরে ধীরে আপনাকে অলস বানাচ্ছে
ইশপের সেই গল্প তো আমাদের প্রায় সবারই জানা। খরগোশ আর কচ্ছপ একদিন দৌড় প্রতিযোগিতায় নামল। খরগোশ এক নিমেষেই অর্ধেক পথ পাড়ি দিয়ে পেছনে তাকিয়ে দেখল কচ্ছপ অনেক পেছনে। তখন খরগোশ ভাবল, একটু বিশ্রাম নিই। এই বিশ্রাম নিতে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ল খরগোশ। ওদিকে ধীরে ধীরে কচ্ছপ পৌঁছে গেল শেষ দাগে। দৈনন্দিন জীবনে আমরা অনেকেই খরগোশের মতো আয়েশ করতে গিয়ে অনেক কিছু থেকে পিছিয়ে পড়ি। অলসতা এক দিনে তৈরি হয় না, বরং দিন দিন কিছু নির্দিষ্ট অভ্যাসের মাধ্যমে অলসতা আমাদের পেয়ে বসে। একসময় জীবনের অংশ হয়ে দাঁড়ায়। যা আমাদের শারীরিকভাবে নিষ্ক্রিয় করার পাশাপাশি মানসিক শক্তিও কমিয়ে দেয়। চলুন দেখে নিই বিষয়গুলো।
ঘুম থেকে দেরিতে ওঠাঘুম থেকে দেরি করে উঠলে অলসতার সঙ্গেই আসলে দিনের শুরুটা হয়। এতে দেহঘড়িরও ছন্দপতন হয়। এ ছাড়া দেরিতে ঘুম থেকে উঠলে কাজ করার সময় কমে যায়, দিনভর বিষণ্ন লাগে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একবার স্ক্রল করতে শুরু করলে অবচেতনেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা কেটে যায়