ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের বিশ্বাসকে ভিন্নখাতে প্রবাহে উস্কানি দিচ্ছে কিছু মহল: ড. মঈন
Published: 14th, March 2025 GMT
দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের বিশ্বাসকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে কিছু মহল উস্কানি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আব্দুল মঈন খান। তিনি বলেছেন, ইদানিং কোনো কোনো মহল বাংলাদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের বিশ্বাসকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার জন্য উস্কানি দিচ্ছে। ফেসবুক, পত্র-পত্রিকা, রেডিও-টেলিভিশনে মিথ্যা গল্প ছড়াচ্ছে। এসব মিথ্যা প্রোপাগান্ডা দিয়ে বাংলাদেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করা যাবে না। যারা ধর্মকে রাজনৈতিক কারণে ভিন্ন পথে প্রবাহিত করে তাদের ওপর আল্লাহর পক্ষ থেকে লানত বর্ষিত হবে।
আজ শুক্রবার বিকেলে নরসিংদীর পলাশ উপজেলা আধুনিক মাল্টিপারপাস অডিটোরিয়ামে উপজেলা বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের ইফতার ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ড.
আওয়ামী লীগের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি আরও বলেন, ক্ষমতা মানুষকে কোথাও নিয়ে যায় না, ক্ষমতা মানুষকে পতনের দিকে নিয়ে যায়। যেভাবে হাসিনা সরকারকে নিয়ে গেছে। তাই ক্ষমতার লোভ পরিহার করে মানুষের কল্যাণে কাজ করতে হবে।
পলাশ উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুল সাত্তারের সভাপতিত্বে ইফতার ও দোয়া মাহফিলে আরও বক্তব্য রাখেন, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর সাইফুল ইসলাম, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মো. বাহাউদ্দীন ভুঁইয়া মিল্টন, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু বক্কর সিদ্দিকী, পৌরসভা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. আলম মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন, উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি মোঃ নাজমুল হোসেন ভুইঁয়া সোহেল, সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান পাপন, ঘোড়াশাল পৌরসভা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আমানুল্লাহ আমান, সদস্য সচিব আরিফসহ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ড মঈন খ ন ব এনপ জ ম য় ত ইসল ম নরস দ ব এনপ র প রব হ উপজ ল
এছাড়াও পড়ুন:
এই ৭ বদভ্যাস ধীরে ধীরে আপনাকে অলস বানাচ্ছে
ইশপের সেই গল্প তো আমাদের প্রায় সবারই জানা। খরগোশ আর কচ্ছপ একদিন দৌড় প্রতিযোগিতায় নামল। খরগোশ এক নিমেষেই অর্ধেক পথ পাড়ি দিয়ে পেছনে তাকিয়ে দেখল কচ্ছপ অনেক পেছনে। তখন খরগোশ ভাবল, একটু বিশ্রাম নিই। এই বিশ্রাম নিতে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ল খরগোশ। ওদিকে ধীরে ধীরে কচ্ছপ পৌঁছে গেল শেষ দাগে। দৈনন্দিন জীবনে আমরা অনেকেই খরগোশের মতো আয়েশ করতে গিয়ে অনেক কিছু থেকে পিছিয়ে পড়ি। অলসতা এক দিনে তৈরি হয় না, বরং দিন দিন কিছু নির্দিষ্ট অভ্যাসের মাধ্যমে অলসতা আমাদের পেয়ে বসে। একসময় জীবনের অংশ হয়ে দাঁড়ায়। যা আমাদের শারীরিকভাবে নিষ্ক্রিয় করার পাশাপাশি মানসিক শক্তিও কমিয়ে দেয়। চলুন দেখে নিই বিষয়গুলো।
ঘুম থেকে দেরিতে ওঠাঘুম থেকে দেরি করে উঠলে অলসতার সঙ্গেই আসলে দিনের শুরুটা হয়। এতে দেহঘড়িরও ছন্দপতন হয়। এ ছাড়া দেরিতে ঘুম থেকে উঠলে কাজ করার সময় কমে যায়, দিনভর বিষণ্ন লাগে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একবার স্ক্রল করতে শুরু করলে অবচেতনেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা কেটে যায়