একে একে বিদায় বলে দিয়েছেন সিনিয়ররা। বাংলাদেশ ক্রিকেটের প্রতিনিধি এখন প্রায় নতুন এক প্রজন্ম। মাহমুদউল্লাহ ও মুশফিকুর রহিমের বিদায়ের পর ব্যাটনটা এখন তাঁদের হাতে। নতুন এ প্রজন্ম কতটা সামলাতে পারবে, এ নিয়ে সংশয়ও আছে।

প্রায় দেড় দশক বাংলাদেশের ক্রিকেটকে এগিয়ে নিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ-মুশফিকরা। পরবর্তী প্রজন্ম কি তাঁদের পথ ধরে আরও এগিয়ে নিতে পারবে বাংলাদেশের ক্রিকেটকে? এ প্রশ্ন এখন আসছে বারবার।

আরও পড়ুননারী বিশ্বকাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের ম্যাচ কবে, কোথায়২ ঘণ্টা আগে

আজ এক ইফতার মাহফিলের পর এ বিষয়ে বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান নাজমূল আবেদীন বলেছেন, ‘সময় এলে তো পুরোনোদের যেতেই হবে। কিন্তু গত কিছুদিন আমরা নতুন কিছু খেলোয়াড়কে দেখেছি, যারা যথেষ্ট যোগ্যতা রাখে জাতীয় দলে খেলার। আমরা যদি মিডিয়াতেও দেখি, অনেক আলোচনায় ও কেন দলে নেই, সে কেন নেই। এ নিয়ে অনেক তর্ক–বিতর্কও দেখি। এর মানে হচ্ছে যারা চলে যাবে, তাদের বিকল্পও আমাদের হাতে আছে।’

মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহ অবসর নেওয়ার পর নতুনদের ঘিরে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

গুলশানে ব্যাটারিচালিত রিকশা চালানোর দাবিতে সমাবেশ

রাজধানীর গুলশান এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চালানোর দাবিতে মিছিল–সমাবেশ করেছেন রিকশাচালকেরা। আজ শনিবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত গুলশানের কালাচাঁদপুর ও বনানী ১১ নম্বর সড়কে সমাবেশ করেন তাঁরা।

সমাবেশে অংশ নেওয়া রিকশাচালকেরা অভিযোগ করেন, গুলশান সোসাইটির নিবন্ধিত রিকশা ছাড়া অন্য কোনো ব্যাটারিচালিত রিকশা গুলশান এলাকায় ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। এতে তাঁরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। রিকশাচালক কাইয়ুম প্রথম আলোকে বলেন, গুলশান সোসাইটির নিবন্ধন নেই, এমন অটোরিকশা গুলশান এলাকায় গেলে রিকশার ক্ষতি করা হচ্ছে। গুলশান এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলার অনুমতি দেওয়ার দাবি জানান তিনি।

প্রত্যক্ষদর্শী ব্যক্তিরা জানান, কালাচাঁদপুরে সমাবেশের সময় রিকশাচালকদের কেউ কেউ সড়কে শুয়ে পড়েন। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে সড়কে যান চলাচল বন্ধ না করতে তাঁদের অনুরোধ করে। তবে পুলিশের অনুরোধে সাড়া না দিয়ে বেশ কয়েকজন রিকশাচালক সড়কে শুয়েই থাকেন। পরে পুলিশ সদস্যরা তাঁদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেন।

ব্যাটারিচালিত রিকশা চালানোর দাবিতে গুলশান এলাকার সড়কে শুয়ে পড়েন রিকশাচালকেরা। পরে পুলিশ তাঁদের সেখান থেকে উঠিয়ে দেয়। ঢাকা, ১৯ এপ্রিল

সম্পর্কিত নিবন্ধ