আন্তর্জাতিক নদীকৃত্য দিবস ২০২৫ উপলক্ষে নদী বিষয়ক পত্রিকা ‘রিভার বাংলা’র আয়োজনে শুক্রবার (১৪ মার্চ) কিশোরগঞ্জের সরকারি গুরুদয়াল কলেজ সংলগ্ন মুক্তমঞ্চে আলোচনা ও মানববন্ধন হয়েছে। 

‘আমার নাম নরসুন্দা, আমি বাঁচতে চাই’ শীর্ষক স্লোগানকে উপজীব্য করে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন কবি ও প্রাবন্ধিক আমিনুল ইসলাম সেলিম।

সমাজকর্মী ও কলামিস্ট গাজী মহিবুর রহমানের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর মো.

আব্দুল গনি, লেখক ও সাংবাদিক মু আ লতিফ, মহিলা পরিষদ কিশোরগঞ্জ শাখার সাধারণ সম্পাদক অতিয়া হোসেন, গুরুদয়াল সরকারি কলেজের অধ্যাপক কাজী করিম উল্লাহ নাদিম, কিশোরগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. শেখ মেহেদী হাসান, নিরাপদ সড়ক চাই কিশোরগঞ্জ শাখার সভাপতি ফিরোজ উদ্দিন ভূঁইয়া, কিশোরগঞ্জ জেলা বেসরকারি গণগ্রন্থাগার সমিতির সভাপতি মো. রুহুল আমীন, ছড়াকার বিজনকান্তি বণিক, সন্দীপন সাহিত্য আড্ডার সভাপতি কবি সাদরুল উলা, ডা. নৌশাদ কায়সার পাঠান, সমাজকর্মী কাজী অলি, বিবর্তন থিয়েটারের সভাপতি মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন শামীম, গল্পকার মুহাম্মদ শামীম রেজা, সমাজকর্মী মোবারক হোসেন, রিভার বাংলার প্রকাশক তানভীর আহমেদ তুষার, ছাত্রনেতা সাব্বিরুল হক তন্ময়।

আরো পড়ুন:

‘ঢাকার জলাবদ্ধতা নিরসনে ১৯ খাল সংস্কারে নেওয়া হ‌বে মহাপরিকল্পনা’

ভারতকে মির্জা ফখরুল
বন্ধুত্ব করতে চাইলে তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা বুঝিয়ে দিন

শহরের নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ অনুষ্ঠানে যুক্ত হয়ে নরসুন্দাকে বাঁচাতে তাদের আকুতি তুলে ধরে বলেন, এবারের আন্তর্জাতিক নদীকৃত্য দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘আমাদের নদীগুলো আমাদের ভবিষ্যৎ’। আমাদের ভবিষ্যৎ যে অন্ধকার তা এই নরসুন্দা নদীর পাড়ে দাঁড়িয়ে স্পস্ট দেখা যাচ্ছে। কারণ দেশে অন্যসব নদ-নদীর মতো ধীরে ধীরে আমাদের প্রাণের নরসুন্দাও মৃত্যুর মুখে। বহুদিন ধরে নরসুন্দাকে বাঁচাতে আন্দোলন হচ্ছে, কিন্তু এর বিপরীতে তেমন কোনো উদ্যোগ আমাদের চোখে পড়ছে না। 

বক্তারা নরসুন্দা নদী খনন করে পানির প্রবাহ ফিরিয়ে আনার পাশাপাশি সব ধরনের দখল ও দূষণমুক্ত করে নদীটিকে নৌ চলাচল উপযোগী করে তোলার দাবি জানান।

ঢাকা/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর প ন বন দ পর ব শ নদ ক শ রগঞ জ নরস ন দ আম দ র

এছাড়াও পড়ুন:

এই ৭ বদভ্যাস ধীরে ধীরে আপনাকে অলস বানাচ্ছে

ইশপের সেই গল্প তো আমাদের প্রায় সবারই জানা। খরগোশ আর কচ্ছপ একদিন দৌড় প্রতিযোগিতায় নামল। খরগোশ এক নিমেষেই অর্ধেক পথ পাড়ি দিয়ে পেছনে তাকিয়ে দেখল কচ্ছপ অনেক পেছনে। তখন খরগোশ ভাবল, একটু বিশ্রাম নিই। এই বিশ্রাম নিতে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ল খরগোশ। ওদিকে ধীরে ধীরে কচ্ছপ পৌঁছে গেল শেষ দাগে। দৈনন্দিন জীবনে আমরা অনেকেই খরগোশের মতো আয়েশ করতে গিয়ে অনেক কিছু থেকে পিছিয়ে পড়ি। অলসতা এক দিনে তৈরি হয় না, বরং দিন দিন কিছু নির্দিষ্ট অভ্যাসের মাধ্যমে অলসতা আমাদের পেয়ে বসে। একসময় জীবনের অংশ হয়ে দাঁড়ায়। যা আমাদের শারীরিকভাবে নিষ্ক্রিয় করার পাশাপাশি মানসিক শক্তিও কমিয়ে দেয়। চলুন দেখে নিই বিষয়গুলো।

ঘুম থেকে দেরিতে ওঠা

ঘুম থেকে দেরি করে উঠলে অলসতার সঙ্গেই আসলে দিনের শুরুটা হয়। এতে দেহঘড়িরও ছন্দপতন হয়। এ ছাড়া দেরিতে ঘুম থেকে উঠলে কাজ করার সময় কমে যায়, দিনভর বিষণ্ন লাগে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একবার স্ক্রল করতে শুরু করলে অবচেতনেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা কেটে যায়

সম্পর্কিত নিবন্ধ