আর্জেন্টিনা ম্যাচে নিষেধাজ্ঞার শঙ্কায় নেইমারসহ ১০ তারকা
Published: 14th, March 2025 GMT
চার মাস পর আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফিরছে ব্রাজিল। চলতি মাসেই ২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে দুটি গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ খেলবে সেলেসাওরা। একটি কলম্বিয়ার বিপক্ষে, অপরটি চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আর্জেন্টিনার বিপক্ষে। তবে এসব ম্যাচের আগে বড় এক দুশ্চিন্তায় পড়েছে ব্রাজিল শিবির। আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ম্যাচের আগেই নিষেধাজ্ঞায় পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন নেইমারসহ ১০ জন ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার।
২১ মার্চ গারিঞ্চা স্টেডিয়ামে কলম্বিয়ার মুখোমুখি হবে ব্রাজিল। সেই ম্যাচে যদি উল্লেখিত কোনো খেলোয়াড় একটি হলুদ কার্ড দেখেন, তাহলে ২৬ মার্চ আর্জেন্টিনার বিপক্ষে সুপার ক্লাসিকোতে খেলা হবে না তাদের। কারণ, কনমেবলের নিয়ম অনুযায়ী দুটি হলুদ কার্ড পেলে পরবর্তী ম্যাচে খেলতে নিষেধাজ্ঞা পেতে হয়।
নিষেধাজ্ঞার শঙ্কায় থাকা খেলোয়াড়দের তালিকায় আছেন: নেইমার জুনিয়র, ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, রাফিনিয়া, রদ্রিগো, এডারসন, গ্যাব্রিয়েল মাগালায়েস, ব্রুনো গুইমারেস, আন্দ্রে, দানিলো ও ম্যাথিউস কুনহা।
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে এখন পর্যন্ত সুবিধাজনক অবস্থানে নেই ব্রাজিল। ১২ ম্যাচে ১৮ পয়েন্ট নিয়ে পাঁচ নম্বরে রয়েছে তারা। শীর্ষে রয়েছে আর্জেন্টিনা, এরপর উরুগুয়ে, ইকুয়েডর ও কলম্বিয়া। নেইমারদের লক্ষ্য থাকবে, নিষেধাজ্ঞার শঙ্কা এড়িয়ে পূর্ণ শক্তির দল নিয়ে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে মাঠে নামা এবং নিজেদের অবস্থান মজবুত করা।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: আর জ ন ট ন
এছাড়াও পড়ুন:
এই ৭ বদভ্যাস ধীরে ধীরে আপনাকে অলস বানাচ্ছে
ইশপের সেই গল্প তো আমাদের প্রায় সবারই জানা। খরগোশ আর কচ্ছপ একদিন দৌড় প্রতিযোগিতায় নামল। খরগোশ এক নিমেষেই অর্ধেক পথ পাড়ি দিয়ে পেছনে তাকিয়ে দেখল কচ্ছপ অনেক পেছনে। তখন খরগোশ ভাবল, একটু বিশ্রাম নিই। এই বিশ্রাম নিতে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ল খরগোশ। ওদিকে ধীরে ধীরে কচ্ছপ পৌঁছে গেল শেষ দাগে। দৈনন্দিন জীবনে আমরা অনেকেই খরগোশের মতো আয়েশ করতে গিয়ে অনেক কিছু থেকে পিছিয়ে পড়ি। অলসতা এক দিনে তৈরি হয় না, বরং দিন দিন কিছু নির্দিষ্ট অভ্যাসের মাধ্যমে অলসতা আমাদের পেয়ে বসে। একসময় জীবনের অংশ হয়ে দাঁড়ায়। যা আমাদের শারীরিকভাবে নিষ্ক্রিয় করার পাশাপাশি মানসিক শক্তিও কমিয়ে দেয়। চলুন দেখে নিই বিষয়গুলো।
ঘুম থেকে দেরিতে ওঠাঘুম থেকে দেরি করে উঠলে অলসতার সঙ্গেই আসলে দিনের শুরুটা হয়। এতে দেহঘড়িরও ছন্দপতন হয়। এ ছাড়া দেরিতে ঘুম থেকে উঠলে কাজ করার সময় কমে যায়, দিনভর বিষণ্ন লাগে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একবার স্ক্রল করতে শুরু করলে অবচেতনেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা কেটে যায়