ঈদের ইত্যাদির এই পর্বটি যে কারণে বিশেষ হয়ে উঠল
Published: 14th, March 2025 GMT
ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’ মানেই চমক এবং নান্দনিক মান। আর তা যদি হয় ঈদ ইত্যাদি তাহলে তো আর কথাই নেই। এবারের আয়োজনটিতে একটি ভিন্ন আঙ্গিকের নাচের আয়োজন রয়েছে। আর এই নাচটিতে অংশগ্রহণ করেছেন এই সময়ের জনপ্রিয় টিভি অভিনেত্রী সাফা কবির,সামিরা খান মাহি, পারসা ইভানা ও সাদিয়া। তাদের সঙ্গে রয়েছে একদল নৃত্যশিল্পী। নৃত্য পরিচালনা করেছেন ইভান শাহরিয়ার সোহাগ।
উল্লেখ্য ইত্যাদির ঈদ অনুষ্ঠানের নাচটি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে করা হয়েছে। সময়ের জনপ্রিয় তারকারা এতে অংশগ্রহণ করে থাকেন। নৃত্যশিল্পী না হলেও নৃত্যজ্ঞান আছে এমন জনপ্রিয় শিল্পীদেরও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নৃত্য করানো হয়।
ফাগুন অডিও ভিশন জানায়, সবসময় যে ধরনের নাচ এবং নাচের মিউজিক শুনে দর্শকরা অভ্যস্ত ইত্যাদির নাচগুলিকে তার চাইতে একটু ব্যতিক্রমী করতে চেষ্টা করা হয়। নাচটিকে ফুটিয়ে তোলার জন্য শিল্পীরা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। নিয়মিত মহড়া দিয়েছেন। অংশগ্রহণকারী সবাই ছিলেন নাচটির ব্যাপারে খুবই আন্তরিক।
এ ধরণের নূতন নূতন বিষয়ে নৃত্য পরিবেশন করতে পেরে শিল্পীরাও আনন্দিত। নৃত্যশিল্পীরাও নেচেছেন দুর্দান্ত। যে কারনে সবকিছু মিলিয়ে বলা যায়-এবারে ঈদের ইত্যাদির এই নাচটি হবে অসাধারন। হানিফ সংকেতের সার্বিক তত্ত্বাবধানে নাচটির সংগীত পরিচালনা করেছেন তরুণ সংগীত পরিচালক আকাশ মাহমুদ।
এবারের নাচের মিউজিকটিতে রয়েছে ক্লাসিক্যাল, ফোক, অ্যারাবিক ও আধুনিক কম্পোজিশানের সংমিশ্রণ। মিউজিকে যেমন নুতনত্ব রয়েছে তেমনি নাচের কম্পোজিশনেও রয়েছে বৈচিত্র্য।
প্রতিবারের মত এবারও ঈদের বিশেষ ইত্যাদি বিটিভিতে প্রচার হবে ঈদের পরদিন রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর। এটি রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: কর ছ ন
এছাড়াও পড়ুন:
নওগাঁয় বর্ণিল আয়োজনে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা
‘মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা, অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা’ স্লোগানে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে নওগাঁয় বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার সকালে জেলা প্রশাসন আয়োজিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকাল ৮টায় শহরের এটিম মাঠ থেকে বের করা হয় আনন্দ শোভাযাত্রা।
জেলা প্রশাসক আব্দুল আউয়ালের নেতৃত্বে শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে নববর্ষের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও দিনব্যাপী সেখানে আয়োজন করা হয়েছে বর্ষবরণ মেলার।
শোভাযাত্রায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী গরুর গাড়ি, ঘোড়া, পালকি, মাটির তৈরি বাসনসহ বিভিন্ন বর্ণের বেলুন ফেস্টুন, মাথাল শোভাযাত্রাকে বর্ণিল করে তোলে।
এ সময় পুলিশ সুপার সাফিউল সারোয়ারসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
এদিকে জেলা বিএনপির উদ্যোগে শহরের নওজোয়ান মাঠ থেকে একটি আনন্দ শোভাযাত্রা বের হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় সেখানে গিয় শেষ হয়।