হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলায় সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) বিকেলে উদ্যানের একটি টিলায় আগুন লাগে।

খবর পেয়ে বন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও পুড়ে গেছে এক একরের বেশি বনাঞ্চল।

বন বিভাগের সাতছড়ি রেঞ্জ কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘‘কে বা কারা আগুন লাগিয়েছে তা জানা যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, ধূমপান থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। অল্পের জন্য উদ্যানটির প্রাণ-প্রকৃতি বড় ধরনের ক্ষতি থেকে রক্ষা পেয়েছে। তবে, আগুনে পুড়ে গেছে এক একরের বেশি বনাঞ্চল।’’

আরো পড়ুন:

গাজীপুরে সুতা কারখানায় অগ্নিকাণ্ড 

গাজীপুরের আবাসিক হোটেল থেকে নারীসহ আটক ৯, আসবাবপত্রে আগুন 

ঢাকা/মামুন/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আগ ন

এছাড়াও পড়ুন:

চারুকলার শোভাযাত্রায় নেচে-গেয়ে বর্ষবরণ

বাংলা বর্ষবরণ উপলক্ষে প্রতিবারের মতো এবারও চট্টগ্রাম চারুকলা ইনস্টিটিউট প্রাঙ্গণ থেকে শোভাযাত্রা বের হয়েছে। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে শোভাযাত্রাটি বের করেন ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা। ঢোল ও বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে নেচে–গেয়ে তাঁরা বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানান।

প্রতিবার শোভাযাত্রার ব্যানারে ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ লেখা থাকলেও এবার ছিল না। এবার লেখা ছিল ‘বর্ষবরণ ২০৩২, চারুকলা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়’। শোভাযাত্রার শুরুতে ইনস্টিটিউটের পরিচালক কাজল দেবনাথও ছিলেন। তিনি বলেন, ‘মূলত শিক্ষার্থীরা এই আয়োজন করে থাকে। ইনস্টিটিউটের পরিচালক হিসেবে শুরুতে আমি ছিলাম।’

শোভাযাত্রায় কাগজের তৈরি বড় একটি ঘোড়া ও একটি ইলিশ মাছ মোটিফ শোভা পায়। এ ছাড়া বিভিন্ন ধরনের মুখোশ ও পুতুল হাতে হাতে দেখা যায়। চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে কাজীর দেউড়ি হয়ে জামালখান মোড়ে যায় শোভাযাত্রাটি। সেখান থেকে আবার সার্সন রোড হয়ে চারুকলা ইনস্টিটিউটে গিয়ে শোভাযাত্রা শেষ হয়।

শোভাযাত্রায় আনন্দে মেতে উঠেছেন কয়েক জন তরুণী। আজ বেলা ১১টায় নগরের চটেশ্বরী মন্দির এলাকায়

সম্পর্কিত নিবন্ধ