রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) প্রশাসন ও অর্থ উইংয়ের উপপরিচালক (প্রশাসন) ড. মুহাম্মদ মাহবুবুর রশীদের বদলিকে কেন্দ্র উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে বিক্ষুব্ধ কিছু কর্মকর্তা গেটে তালা ঝুলিয়ে বদলি বাতিলের দাবি জানান।
মাহবুবুর রশীদকে মেহেরপুরের বারাদি হর্টিকালচার সেন্টারে উপপরিচালক পদে বদলির প্রজ্ঞাপন বৃহস্পতিবার জারি করে কৃষি মন্ত্রণালয়। তাঁর স্থলাভিষিক্ত করা হয় উদ্ভিদ সংগনিরোধ উইংয়ের উপপরিচলক (আমদানি) মো.
এ বিষয়ে মো. মুরাদুল হাসান বলেন, আমি মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করে যাব।
প্রশাসন ও অর্থ উইংয়ের পরিচালক মো. হাবিবউল্লাহ্ বলেন, সরকারি চাকরিতে বদলি-পদায়ন স্বাভাবিক নিয়ম। ভবিষ্যতে এমন ঘটনা যেন না ঘটে, সে বিষয়ে আমরা তৎপর থাকব।
এদিকে বিক্ষুব্ধ কর্মকর্তারা বলেন, তারা গেটে তালা দেননি। বদলির প্রজ্ঞাপনের পর ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। মাহবুবুর রশীদ বিএনপিপন্থি হওয়ায় আওয়ামী লীগ আমলে বঞ্চিত ছিলেন। ৫ আগস্টের পর তাঁকে প্রশাসন উইংয়ে পদায়ন করা হয়। এখন বদলি করা হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত তারা মেনে নেবেন না।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: খ ম রব ড়
এছাড়াও পড়ুন:
দিনাজপুরে সড়ক নির্মাণে অনিয়ম অনুসন্ধানে দুদকের অভিযান
দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ সড়ক নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ অনুসন্ধানে সড়কে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। রবিবার (১৩ এপ্রিল) দুপুরে সড়ক পরিদর্শন করেন দিনাজপুর দুদকের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল। তারা দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক সড়ক পরিদর্শন করে সড়কে মাপজোখ করেন।
এ সময় দিনাজপুর দুদকের উপপরিচালক আতাউর রহমান সরকার, সহকারী পরিচালক ইসমাইল হোসেন, সহকারী পরিচালক খাইরুল বাশার, সহকারী পরিদর্শক শাহাজান আলী উপস্থিত ছিলেন। তদন্ত কমিটির সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন, দিনাজপুর সড়ক ও জনপদের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী আমানুল্লাহ আমান।
দিনাজপুর দুদকের উপপরিচালক আতাউর সরকার জানান, দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ সড়কটি নির্মাণে অনিয়ম ও নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ থেকে অভিযান পরিচালনার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্দেশ মোতাবেক দিনাজপুর দুদক জেলা কার্যালয় থেকে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
আরো পড়ুন:
সাবেক ওসি মাজহারের স্ত্রীর ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
আবেদ আলীর ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ, ফ্ল্যাট-বাড়িসহ জমি জব্দ
তিনি বলেন, ‘‘ইতোমধ্যে দিনাজপুর থেকে বিরামপুর পর্যন্ত এসেছি। এর মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা দেখেছি ফুলবাড়ী থেকে বিরামপুর পর্যন্ত।’’
তিনি আরো জানান, তারা গোবিন্দগঞ্জ পর্যন্ত যাবেন এবং তদন্ত করে তথ্য সংগ্রহ করে সেগুলো পর্যালোচনা করে কমিশনে পাঠাবেন।
ঢাকা/মোসলেম/বকুল