মাগুরায় ধর্ষণের শিকার হয়ে মারা যাওয়া শিশুটির গায়েবানা জানাজা ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অনুষ্ঠিত হয়েছে। জানাজা শেষে তাঁর জন্য দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

‘ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ’-এর আয়োজনে আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মাহিন বলেন, ‘আমরা শোকাহত। এ ঘটনার বিচার দাবিসহ আমাদের বিভিন্ন কর্মসূচি হচ্ছে।’

আরও পড়ুনমাগুরার সেই শিশুটির মৃত্যুর পর বাড়িতে স্বজনদের ভিড়, বিচার দাবি৫ ঘণ্টা আগে

এরপর বিকেল সাড়ে পাঁচটায় শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের প্রধান ফটকের সামনে আরেকটি গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। ইনকিলাব মঞ্চ জানাজার আয়োজন করে। এতে শতাধিক মানুষ অংশ নেন।

মাগুরা শহরে বোনের বাড়িতে বেড়াতে এসে আট বছরের ওই শিশু ধর্ষণের শিকার হয়। ৬ মার্চ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে অচেতন অবস্থায় শিশুটিকে মাগুরা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে আসেন তার বোনের শাশুড়ি। ওই দিন দুপুরেই উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখান থেকে বৃহস্পতিবার রাতেই পাঠানো হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। এরপর শুক্রবার রাতে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। সংকটাপন্ন শিশুটিকে গত শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পিআইসিইউ থেকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) স্থানান্তর করা হয়। সেখানে আজ শিশুটি মারা যায়।

আরও পড়ুনমাগুরায় শিশু ধর্ষণের ঘটনায় দায়ীদের ৯০ দিনের মধ্যে শাস্তি কার্যকরের দাবি জামায়াত আমিরের৫ ঘণ্টা আগে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: অন ষ ঠ ত

এছাড়াও পড়ুন:

সিঁদুর পরাতে গিয়ে হাত কেঁপেছিল বরের, এরপর কনে যে সিদ্ধান্ত নিলেন

পাত্র স্কুল শিক্ষক। এর পাশাপাশি পড়াশোনাও চলছে তার। তিনি বিএড এর শিক্ষার্থী। আরও ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য পরীক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন। পারিবারিক পছন্দে বিয়ে করতে এসে বিপদে পড়লেন। সিঁদুর পরানোর আগ পযন্ত সব ঠিকই ছিল। ধুমধাম করে বিয়ের আয়োজন করা হয়েছিল। বর ও কনের বাড়ির সম্মতিতে চার হাত এক হয় তাদের। কিন্তু কনে বিদায়ের সময় বরের বাড়িতে যেতে অসম্মতি জানায় কনে। 

বাড়ির সদস্যরা চমকে যায় কনের সিদ্ধান্ত জেনে। তারা কারণ জানতে চাইলে কনে জানায় সিঁদুর পরানোর সময় বরের হাত কেঁপেছে। যার অর্থ হচ্ছে সে শারীরিকভাবে অসুস্থ। আর অসুস্থ স্বামীর সঙ্গে সংসার করা তার পক্ষে সম্ভব নয়। 

ভারতীয় গণমাধ্যমের তথ্য, দেশটির রাজস্থানের ঢোলপুরের বাসিন্দা দীপিকার সঙ্গে করৌলির যুবক প্রদীপের বিয়ে ঠিক হয়েছিল। কনের বাবা গিরিশ কুমার মেয়ের বিয়ের আয়োজনে কোনো ঘাটতি রাখেননি। নাচ-গান প্রচুর হইহুল্লোড় সবই হয়েছিল। অনেক অতিথিও এসেছিলেন। কিন্তু শ্বশুরবাড়ি যেতে অস্বীকার করেন দীপিকা। কারণ জানতে চাইলে 

সবাই মিলে দীপিকাকে বোঝানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। এরপর নতুন স্ত্রীকে রেখে একা বাড়ি ফেরেন প্রদীপ।

ঢাকা/লিপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিক আর নেই
  • অভ্যুত্থানের সময় ঢাবি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় জড়িত শতাধিক ব্যক্তি শনাক্ত
  • বাংলাদেশের কাঁধে আছিয়ার শেষ যাত্রা
  • গুরুতর আহত ভাগ্যশ্রী
  • হোয়াটসঅ্যাপে ভিডিও কলে নতুন সুবিধা আসছে
  • ক্রাচে ভর দিয়ে হাঁটছেন কেন দ্রাবিড়
  • আমি মনে করি, আমার জায়গায় আমি এক নম্বর: বাপ্পারাজ
  • এখন আমার সেই সময় নাই: বাপ্পারাজ
  • সিঁদুর পরাতে গিয়ে হাত কেঁপেছিল বরের, এরপর কনে যে সিদ্ধান্ত নিলেন