ঢাকায় ২২তম বিসিএস ফোরামের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার অফিসার্স ক্লাবে এ মাহফিলের আয়োজন করা হয়।

ফোরামের সভাপতি ও স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্মসচিব জনাব হাফিজুল্লাহ্‌ খান লিটনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অফিসার্স ক্লাব ঢাকার কোষাধ্যক্ষ, সরকারের অবসরপ্রাপ্ত সচিব এম এ খালেক।

অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ২২তম বিসিএস প্রশাসন ফোরামের সভাপতি শামসুল ইসলাম মেহেদী, ফোরামের সহসভাপতি পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম শামীম, ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট  টিবি হাসপাতালের পরিচালক ডা.

আয়শা আক্তার, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক (প্রশাসন), সহযোগী অধ্যাপক মো. শাহজাহান, বিটিসিএল মহাপরিচালক এস ওয়াজেদ আলী, ফোরামের যুগ্মসম্পাদক ও তথ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মোহাম্মদ গোলাম আজম, ফোরামের কোষাধ্যক্ষ ও কাস্টমসের কমিশনার মোহাম্মদ আবু ওবায়দাসহ কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও ফোরামের সদস্যরা।

ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করে মোনাজাত করা হয়। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ফোরামের সাধারণ সম্পাদক ও অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আশফিকুজ্জামান আকতার। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইফত র অন ষ ঠ

এছাড়াও পড়ুন:

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক আজ

নির্বাচনি রোডম্যাপের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি। 

বুধবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক হবে। এতে বিএনপির প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার কাছে সুনির্দিষ্ট করে জানতে চাওয়া হবে, কবে নাগাদ নির্বাচন হবে এবং নির্বাচনের রোডম্যাপ বা পথনকশা কবে ঘোষণা করা হবে। উপদেষ্টার বক্তব্যে সন্তুষ্ট হতে না পারলে বিএনপি রাজপথের কর্মসূচিতে যেতে পারে।

মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) রাতে এ বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভা হয়। সেখানে এসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। 

নির্বাচন নিয়ে অধ্যাপক ইউনূস একাধিকবার বলেছেন, আগামী নির্বাচন এ বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে। তবে বিএনপি জোর দিয়ে বলছে, সরকারকে আরো সুনির্দিষ্ট করে বলতে হবে।

ফেব্রুয়ারির শুরুতে বিএনপি নেতারা বলেছিলেন, প্রধান উপদেষ্টা তাদের জানিয়েছেন, এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে। তবে দলটির নেতারা এখন মনে করছেন, সরকার তার অবস্থান পরিবর্তন করেছে।

গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানিয়ে আসছে বিএনপি। 
বিএনপির মিত্র রাজনৈতিক দলগুলোও দ্রুত নির্বাচনের পক্ষে। তবে, জামায়াতে ইসলামী প্রয়োজনীয় সংস্কারের পর নির্বাচন চায়।

আর জুলাই-অগাস্টের গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র নেতাদের নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) চায় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সংস্কারের রোডম্যাপ ও গণপরিষদ নির্বাচন।

ঢাকা/হাসান/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ