প্রথম আলো:

স্মার্ট এসির ব্যবহার দৈনন্দিন জীবনকে কীভাবে সহজ করে?

শাব্বির হোসেন: এটি আসলে নানাভাবে হয়। যেমন আমাদের বেকো স্মার্ট এসিগুলো হোমউইজ (HomeWhiz) অ্যাপের মাধ্যমে যেকোনো সময়, যেকোনো স্থান থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এই অ্যাপের মাধ্যমে ব্যবহারকারী যেকোনো জায়গা থেকে এসি চালু বা বন্ধ করতে পারেন, তাপমাত্রা নির্ধারণ করতে পারেন এবং অন্যান্য সেটিংস কাস্টমাইজ করতে পারেন। ফলে, ঘরে প্রবেশের আগেই এসি চালিয়ে রাখা যায়, যা আরও আরামদায়ক ও স্বাচ্ছন্দ্যময় অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে। আমি মনে করি, এসিতে থাকা এ ধরনের সুবিধা জীবনকে সহজতর করে।

প্রথম আলো:

ভবিষ্যতে স্মার্ট এসিতে নতুন কী ধরনের চমকপ্রদ ফিচার বা প্রযুক্তি সংযোজন হতে পারে বলে আপনি মনে করেন?

শাব্বির হোসেন: ভবিষ্যতে এআই-বেজড টেম্পারেচার কন্ট্রোল, ভয়েস রিকগনিশন আপগ্রেড এবং সোলার পাওয়ার ইন্টিগ্রেশন আসতে পারে। বর্তমানে আমরাও গবেষণা করছি এমন প্রযুক্তির ওপর, যেখানে এসি ঘরের সদস্যদের উপস্থিতি বুঝে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু বা বন্ধ হবে এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে ব্যক্তিগত শীতলীকরণ অভিজ্ঞতা প্রদান করবে।

প্রথম আলো:

প্রথপ্রথম আলো ডটকম আয়োজিত এসি মেলায় আপনারা অংশ নিয়েছেন। পাঠক এবং আপনাদের গ্রাহকদের উদ্দেশে কী বলার আছে?

শাব্বির হোসেন: অনলাইন এসি মেলায় আমাদের অংশগ্রহণ অত্যন্ত আনন্দের। আমরা আশা করি, এই আয়োজনের মাধ্যমে পাঠক ও গ্রাহকেরা আমাদের বেকো স্মার্ট এসির উদ্ভাবনী ফিচারগুলোর সঙ্গে পরিচিত হতে পারবেন এবং সিঙ্গার বাংলাদেশের আকর্ষণীয় অফারগুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন।

প্রথম আলো:

আপনাকে ধন্যবাদ।

শাব্বির হোসেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: স ম র ট এস প রথম আল

এছাড়াও পড়ুন:

সিরাজগঞ্জে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা দায়ের

সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে ৯ বছর বয়সী এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা দায়ের করেছেন ভুক্তভোগীর বাবা।

অভিযুক্ত ধর্ষক স্কুলছাত্র মোহাম্মদ (১৫) রায়গঞ্জের পাঙ্গাসী ইউনিয়নের নারুয়া গ্রামের আব্দুল আলিমের ছেলে। 

শুক্রবার (১৪ মার্চ) রায়গঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসাদুজ্জামান জানান, অভিযুক্তকে দ্রুত গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। 

এরআগে, বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে নির্যাতিত শিশুটির বাবা বাদী হয়ে রায়গঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন।

শিশুটির পরিবার ও স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, নাড়ুয়া গ্রামের আব্দুল আলীমের বাড়িতে শিশু যত্ন কেন্দ্র রয়েছে। গত রবিবার (৯ মার্চ) সকাল ১০ টার দিকে ওই বাড়িতে ছোট ভাই-বোনকে রেখে আসতে যায় নির্যাতিত শিশুটি। এ সময় মোহাম্মদ আলী শিশুটিকে কৌশলে নিজ ঘরে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করে। শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়লে মাথায় পানি ঢেলে সুস্থ করে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়। একই দিন বিকেলে শিশুটি আবারও অসুস্থ হয়ে পড়লে পরিবারের লোকজনকে ধর্ষণের বিষয়টি জানায়। 

ভুক্তভোগীর বাবা বাড়িতে না থাকায় পরের দিন সোমবার পরিবারের স্বজনেরা শিশুকে সিরাজগঞ্জ শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসক দেখিয়ে ওষুধপত্র নিয়ে বাড়িতে চলে আসেন। কিন্তু তার অবস্থা ক্রমেই অবনতির দিকে যাওয়ায় বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।

শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দায়িত্বরত ডা. রায়হান খন্দকার জানান, বর্তমানে শিশুটি আশংকামুক্ত। ধর্ষণের বিষয়টি নিশ্চিত হতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে।  রিপোর্ট হাতে পাওয়া গেলে বিস্তারিত জানা যাবে। 

ঢাকা/অদিত্য/টিপু 

সম্পর্কিত নিবন্ধ