পুঁজিবাজারের মনোস্পুল পেপার ও পেপার প্রোসেসিংয়ের নাম পরিবর্তন
Published: 13th, March 2025 GMT
পুঁজিবাজারে পেপার ও প্রিন্টিং খাতে তালিকাভুক্ত দুইটি কোম্পানির নাম পরিবর্তন করার অনুমতি দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ। কোম্পানি দুইটি হলো- মনোস্পুল পেপার ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড এবং পেপার প্রোসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকা স্টক একাসচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ওয়েবসাইট সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
এখন থেকে ‘মনোস্পুল পেপার ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড’ এর পরিবর্তে ‘মনোস্পুল পেপার ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি পিএলসি’ হবে। রবিবার (১৬ মার্চ) থেকে কোম্পানিটি মনোস্পুল পেপার ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি পিএলসি নামে পুঁজিবাজারে লেনদেন করবে। নাম পরিবর্তন ছাড়া অন্যান্য বিষয় অপরিবর্তিত থাকবে।
পেপার প্রোসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড এর পরিবর্তে কোম্পানির নাম এখন থেকে পেপার প্রোসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং পিএলসি হবে। রবিবার (১৬ মার্চ) থেকে এই নামে পুঁজিবাজারে লেনদেন করবে। নাম পরিবর্তন ছাড়া অন্যান্য বিষয় অপরিবর্তিত থাকবে।
ঢাকা/এনটি/রাসেল
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
এসএসসির পরীক্ষা হলে বই ও মোবাইলফোন, ৯ শিক্ষকে অব্যাহতি
বাগেরহাটে এসএসসি পরীক্ষা চলাকালে কক্ষে বই, খাতা ও মোবাইল ফোন পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ৯ শিক্ষককে পরীক্ষার দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার ইংরেজি প্রথম পত্রের পরীক্ষা চলাকালীন মোরেলগঞ্জ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের ১০১, ১১০ ও ২১০ নম্বর কক্ষে টেবিলের উপরে ও নিচে ব্যাগ, বই, খাতা ও মোবাইল ফোন পাওয়া যায়। এ ঘটনায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও কেন্দ্র সচিব মো. শহিদুল ইসলামের সই করা আদেশে ৯ শিক্ষককে ২০২৫ ও ২০২৬ সালের জন্য পরীক্ষায় দায়িত্ব পালন থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। ওই কেন্দ্রটিতে ১১টি বিদ্যালয়ের ৪৭৪ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষা দিচ্ছেন।
অব্যাহতিপ্রাপ্ত ৯ শিক্ষক হলেন- চিপা বারইখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. মাসুম বিল্লাহ ও নিমাই চন্দ্র রায়। জিউধরা সেরজন স্মৃতি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শাহানাজ আক্তার, তাপস কুমার মজুমদার, শহিদুল ইসলাম ও সোহেলী পারভিন। শহীদ শেখ রাসেল মুজিব উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পলি দেবনাথ, নাসির উদ্দিন খান ও অম্বিকাচরণ লাহা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. শফরুল ইসলাম।
এ বিষয়ে কেন্দ্র সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. হাবিবুল্লাহ বলেন, পাবলিক পরীক্ষা চলাকালীন সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের ৩টি কক্ষে বই ও মোবাইল ফোন পাওয়া গেছে। ওই কক্ষগুলোতে দায়িত্বে থাকা ৯ শিক্ষককে ২ বছরের জন্য পরীক্ষার দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।