দেয়ালের সৌন্দর্য সজীব রাখে যে রং
Published: 13th, March 2025 GMT
গৃহসজ্জা ও রঙের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের অন্যতম প্রধান আকাঙ্ক্ষা হলো দেয়ালের সৌন্দর্য, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং রঙের দীর্ঘস্থায়ী উজ্জ্বলতা। গ্রাহকদের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে এশিয়ান পেইন্টস বাংলাদেশ নিয়ে এলো দেশের প্রথম প্রযুক্তিনির্ভর আল্ট্রা ননস্টিক পেইন্ট, যা অ্যান্টি-স্টেইন পলিমার প্রযুক্তির সমন্বয়ে উন্নত করা হয়েছে। এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তি দেয়ালেকে এমনভাবে সুরক্ষা দেয় যাতে ধুলো-ময়লা এবং দাগ জমতে দেয় না।
আল্ট্রা ননস্টিক পেইন্টের উন্নত প্রযুক্তি দেয়ালের সৌন্দর্য দীর্ঘস্থায়ী করে, সেইসঙ্গে ঘরের অভ্যন্তর ও বাইরের উভয় ক্ষেত্রেই বাড়ির দেয়াল দীর্ঘদিন ধরে উজ্জ্বল ও দৃষ্টিনন্দন রাখতে সহায়তা করে। এই পেইন্ট ইন্টেরিয়র এবং এক্সটেরিয়র উভয় ক্ষেত্রে সৌন্দর্যের নতুন মাত্রা যোগ করে। আল্ট্রা ননস্টিক ইন্টেরিয়র প্রিমিয়াম ইমালসন ঘরের অভ্যন্তরের দেয়ালের জন্য তৈরি, যা সাধারণ প্লাস্টিক পেইন্টের তুলনায় ৫ গুণ মসৃণতা এবং ২ গুণ বেশি উজ্জ্বলতা প্রদান করে। এটি দেয়ালে নরম ও চকচকে ফিনিশ এনে বিলাসবহুল পরিবেশ তৈরি করে। বাইরের দেয়ালের জন্য, আল্ট্রা ননস্টিক এক্সটেরিয়র প্রিমিয়াম ইমালসন ব্যবহৃত হয়, যার ডাস্ট পিক-আপ রেজিস্ট্যান্স প্রযুক্তি ধুলো জমতে দেয় না, ফলে রঙ দীর্ঘদিন উজ্জ্বল ও জীবন্ত থাকে।
এশিয়ান পেইন্টস বাংলাদেশ শুধুমাত্র রঙের সৌন্দর্যের উপর গুরুত্ব দেয় না, বরং দেয়ালের স্থায়িত্ব এবং পরিবেশবান্ধব উদ্ভাবনে সচেতন। আল্ট্রা ননস্টিক পেইন্ট কম ভিওসি নির্গমনকারী, যা ঘরের বাতাসকে বিশুদ্ধ রাখে এবং স্বাস্থ্যবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করে।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: স ট ক প ইন ট র স ন দর য আল ট র ইন ট র
এছাড়াও পড়ুন:
জিনদের আহার্য
মহানবী (সা.) একবার তার সাহাবি আবু হুরায়রা (রা.)-কে বললেন কিছু পাথর নিয়ে আসতে। তবে হাড় বা গোবর আনতে নিষেধ করলেন। আবু হুরায়রা (রা.) কাপড়ে করে কিছু পাথর এনে সেগুলো নবীজি (সা.)-এর পাশে রেখে চলে গেলেন। নবীজি (সা.) কাজ সেরে ফিরে আসার পর আবু হুরাইরা জিজ্ঞেস করলেন, আল্লাহর রাসুল, হাড় ও গোবরে সমস্যা কী? তিনি উত্তরে বললেন, সেগুলো জিনদের খাবার। নাসিবিন শহরে (সিরিয়া ও ইরাকের মধ্যে আলজাযিরার একটি নগরী) জিনদের একটি প্রতিনিধি দল এসেছিল। তারা সবাই খুব ভালো জিন। আমার কাছে খাবার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেছিল। আমি আল্লাহর কাছে তাদের জন্য দোয়া করি। তাই তারা যে হাড় বা গোবরের পাশ দিয়ে যাবে, তাতেই নিজেদের জন্য খাবার খুঁজে পাবে। (বুখারি, হাদিস: ৩,৫৭৮)
আরও পড়ুনইবলিস কি জিন নাকি ফেরেশতা১৬ মার্চ ২০২৫তাই কেউ যদি বিসমিল্লাহ বলে খাবার খায় এবং হাড় থেকে মাংস খাওয়ার পর নাপাক স্থানে না ফেলে, মুমিন জিনেরা সেই হাড় হাতে নিলে তাতে গোশত ফিরে আসবে। (তিরমিজি, হাদিস: ৩,২৫৮)
আর দুষ্ট জিন ও শয়তানরা খায় এমন খাবার, যাতে আল্লাহর নাম উচ্চারণ করা হয় না। যেসব খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা হয়, সেগুলো তারা ছুঁয়েও দেখে না।
গোবরে জিনদের পশুদের জন্য খাবার জমা হয়। তার মানে জিনদের পোষা প্রাণী আছে এবং তারা তাতে আরোহণ করে। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘গোবর বা হাড় নাপাকি পরিষ্কারের কাজে ব্যবহার করো না। কারণ এগুলো তোমাদের ভাই জিনদের খাবার।’ (তিরমিজি, হাদিস: ১৮)
আরও পড়ুনকোরআন শুনে একদল জিন ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন০৬ আগস্ট ২০২৩