মাগুরায় ধর্ষণের শিকার আট বছর বয়সী শিশুটি মারা গেছে। হাসপাতালে বিছানায় জীবন মৃত্যুর কঠিন লড়াইয়ে হেরে গেল শিশুটি।

বৃহস্পতিবার দুপুর ১টায় ঢাকায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) শিশু বিভাগের শিশুরোগের চিকিৎসাসংক্রান্ত নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (পিআইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে শিশুটি। 

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

১৫ মার্চ ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে

আগামী শনিবার সারা দেশে ৬ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। সেদিন প্রায় ২ কোটি ২৬ লাখ শিশুকে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। আজ বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের সব শিশুর সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে ১৫ মার্চ ভিটামিন এ ক্যাপসুল ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হবে। সেদিন ১ লাখ ২০ হাজার স্থায়ী ইপিআই কেন্দ্রের মাধ্যমে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

যাঁদের ঘরে ৬ মাস থেকে ৫ বছর বয়সী শিশু আছে, সেসব মা–বাবা ও অভিভাবকদের তাঁদের শিশুদের কাছের ইপিআই টিকাদান কেন্দ্র, কমিউনিটি ক্লিনিক ও অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে নিয়ে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়াতে আহ্বান জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।

ভিটামিন এ শুধু অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে না, পাশাপাশি পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মৃত্যুর হারও প্রায় এক–চতুর্থাংশ কমিয়ে আনে।

আরও পড়ুনশিশুর ভিটামিন এ কেন দরকার২৫ জুন ২০২৩

১৯৭৪ সালে রাতকানা রোগ প্রতিরোধে শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু হয়। বর্তমানে ভিটামিন এ–এর অভাবে রাতকানা রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা প্রায় নেই বললেই চলে।

ইতিমধ্যে জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বছরে দুবার ৯৮ শতাংশ শিশুদের ভিটামিন এ খাওয়ানো হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ