হুলিয়ান আলভারেজ এক শটেই ফুটবল–বিশ্ব নাড়িয়ে দিয়েছেন।

সেই বিশ্বে যাঁরা নড়েচড়ে বসেছেন, তাঁদের বেশির ভাগের প্রশ্ন বলটি কি নড়েছে? তবে এই প্রশ্নের মোড়কে ভেতরের আসল প্রশ্ন হলো, আলভারেজের পেনাল্টি শট বাতিল হলো কেন?

সবার আগে এই প্রশ্নের পটভূমিটা বলতে হবে। চ্যাম্পিয়নস লিগ শেষ ষোলো ফিরতি লেগে গতকাল রাতে মেত্রোপলিতানো স্টেডিয়ামে আতলেতিকো মাদ্রিদের কাছে ১-০ গোলে হেরেছে রিয়াল মাদ্রিদ। কিন্তু প্রথম লেগ রিয়াল ২-১ গোলে জেতায় দুই লেগ মিলিয়ে ২-২ ব্যবধানে সমতায় ছিল দুই দল। অতিরিক্ত সময়েও জয়-পরাজয় নির্ধারণ না হওয়ায় খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। স্নায়ুচাপের এ পরীক্ষায় ৪-২ গোলে জিতে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে রিয়াল।

আরও পড়ুন‘যাঁরা বলটি নড়তে দেখেছেন, দয়া করে হাত তুলুন’২ ঘণ্টা আগে

টাইব্রেকারে আতলেতিকোর হয়ে দ্বিতীয় শটে লক্ষ্যভেদ করেছিলেন আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার আলভারেজ। কিন্তু ভিএআরের হস্তক্ষেপে রেফারি জানান শটটি নিতে নিয়ম লঙ্ঘন করায় আলভারেজের গোল বাতিল করা হয়েছে। শটটি নেওয়ার সময় আলভারেজের বাঁ পা একটু পিছলে গিয়েছিল। ডান পায়ে শট নেওয়ার আগে আলভারেজের বাঁ পা লেগেছে বলে, যেটা নিয়মের পরিপন্থী। টাইব্রেকার শট নেওয়ার সময় বল একবারই টাচ করা যাবে।

টাইব্রেকারে হেরে বিদায় নিয়েছে আতলেতিকো.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: আলভ র জ র

এছাড়াও পড়ুন:

জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ভবনের পাশ থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের একটি ভবনের পাশ থেকে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

গতকাল রোববার বিকেলে লাশটি উদ্ধার করা হয়। যুবকের নাম তারেক রহমান ওরফে সানি (৩৫)। তাঁর হাত-পা ভাঙা ছিল।

পুলিশের ধারণা, জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চুরি করতে ঢুকেছিল এই যুবক। ধাওয়া খেয়ে ভবন থেকে পড়ে তিনি মারা গেছেন।

শেরেবাংলা নগর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) যোবায়ের হোসেন আজ সোমবার সকালে প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল বেলা সাড়ে তিনটার দিকে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল থেকে একটি ফোন আসে। বলা হয়, একটি ভবনের পাশে এক যুবকের লাশ পড়ে আছে। পরে পুলিশ গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে।

ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।

এসআই যোবায়ের হোসেন বলেন, তাঁদের প্রাথমিক ধারণা, তারেক চুরি করতে গিয়ে ধাওয়া খেয়ে ভবনের পঞ্চম তলার বারান্দা থেকে পা ফসকে নিচে পড়ে যান। কারণ, পঞ্চম তলার বারান্দায় কোনো রেলিং ছিল না। আগে চুরির অভিযোগে তারেক জেল খেটেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে চুরি ও ছিনতাইয়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

স্বজনদের বরাত দিয়ে পুলিশ বলছে, তারেকের বাড়ি চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায়। তিনি রাজধানীতে থাকতেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ