চট্টগ্রামের দোহাজারী উপজেলায় বাসচাপায় দুই ভাই-বোনসহ ৩ জন নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতের মধ্যে ওয়াকার উদ্দিন আদিল (১২) ও উম্মে হাবিবা রিজভী (১৫) উপজেলার জামিজুরি নিবাসী জসীম উদ্দিনের সন্তান। অপরজন হলেন, অটোরিকশাচালক রুহুল আমিন (৪৫)।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, পূরবী পরিবহনের একটি বাস বান্দরবান থেকে চট্টগ্রামে যাচ্ছিল। বাসটি জেলার দোহাজারী উপজেলা সদরে পৌঁছালে একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই জন নিহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান আরো এক জন। দুর্ঘটনার পরে স্থানীয় জনতা জনতা মহাসড়ক অবরোধ করে দীর্ঘ সময় বিক্ষোভ করেন।

আরো পড়ুন:

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাক্টর ফুটপাতে, মেকানিক নিহত

রাজশাহীতে ৩ মোটরসাইকেল চালক নিহত

দোহাজারী হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সুরঞ্জন চাকমা বলেন, ‘‘এ ঘটনায় ঘাতক বাসটি জব্দ করা হয়েছে। তবে, বাসের চালক ও সহকারী পালিয়ে গেছেন।’’

ঢাকা/রেজাউল/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক দ র ঘটন

এছাড়াও পড়ুন:

রুক্ষ-শুষ্ক চা বাগানে অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টি

টানা তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত শ্রীমঙ্গলসহ মৌলভীবাজার উপজেলাগুলোর চা বাগানগুলো অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টিতে ভিজেছে। বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির স্পর্শে নির্মল সবুজের দেখা মিলেছে সেখানে। প্রথম দফা বৃষ্টির পরেই চা গাছগুলোতে নতুন কুঁড়ি উঁকি দিতে শুরু করেছে।
চলতি মাসের শুরুর দিকে প্রচণ্ড তাপে ঝলসে গিয়েছিল বাগানের অধিকাংশ চা গাছ। অনেক স্থানে শুরু হয়েছিল লাল রোগের প্রাদুর্ভাব। চা উৎপাদন শুরুর মৌসুমে মৌলভীবাজার জেলার ৯২টি চা বাগানে কমে যায় উৎপাদনের গতি। চলতি সপ্তাহ ধরে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাতে পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটতে শুরু করেছে। বাগান রক্ষায় কৃত্রিম সেচের প্রয়োজন নেই। চলতি বছরে চায়ের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১০৩ মিলিয়ন কেজি। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ