ঢাকার আদালত চত্বর থেকে পালানো ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার
Published: 13th, March 2025 GMT
ঢাকার জজ আদালত চত্বর থেকে পালিয়ে যাওয়া কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ধর্ষণ মামলার আসামি শহিদুল ইসলামকে গ্রেপ্তারের কথা জানিয়েছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-১৪)। র্যাব-১৪ ময়মনসিংহের একটি দল গতকাল বুধবার দিবাগত রাত পৌনে একটার দিকে নেত্রকোনার কলমাকান্দা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
র্যাব-১৪ ময়মনসিংহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো.
গত ১৭ ফেব্রুয়ারি শহিদুলসহ ১২ আসামিকে শুনানির জন্য ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নিয়ে যাওয়া হয়। আদালত চত্বর থেকে কৌশলে হাতকড়া খুলে পালিয়ে যান তিনি। পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় আদালত পুলিশের উপপরিদর্শক আবদুল মতিন বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা করেন। শহিদুল পালিয়ে নেত্রকোনার কলমাকান্দা থানার গোয়াতলা এলাকায় আশ্রয় নিয়েছেন জানতে পেরে তাঁকে সেখান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার তাঁকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হবে।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
চলে গেলেন সময়ের চেয়ে এগিয়ে থাকা ভারতীয় ক্রিকেটার সৈয়দ আবিদ আলী
মিডিয়াম পেসার, এটাই ছিল তাঁর মূল পরিচয়। তবে সৈয়দ আবিদ আলী নামটা শুনলেই সেই পরিচয় ছাপিয়ে সামনে চলে আসে তাঁর দুর্দান্ত ফিল্ডিং ও ক্ষিপ্র গতির রানিং বিটুইন দ্য উইকেটের কথা। ফিল্ডিংয়ে ‘সময়ের চেয়ে এগিয়ে থাকা’ ভারতের সাবেক এই ক্রিকেটার আর নেই। ১৯৬৭ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত ভারতের হয়ে ২৯টি টেস্ট খেলা এই ক্রিকেটার বুধবার ৮৩ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় মারা গেছেন।
আবিদ আলীর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে স্মরণীয় মুহূর্তটা এসেছিল ১৯৭১ সালে ওভালে। বল হাতে নয়, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ভারতের জয়সূচক রানটা এসেছিল তাঁর ব্যাট থেকেই। আবিদ আলী স্কয়ার কাট করতেই জয়ের উল্লাসে হুড়মুড়িয়ে মাঠে ঢুকে পড়েছিল হাজারো ভারতীয় সমর্থক। সিরিজে শেষ সেই ম্যাচটা জিতে তিন ম্যাচের সিরিজটা জিতে নেয় ভারত। ইংল্যান্ডের মাটিতে ভারতের সেটিই ছিল প্রথম সিরিজ জয়।
ভারতের ওয়ানডে ইতিহাসের প্রথম পাঁচটি ম্যাচই খেলা আবিদ আলী ছিলেন ১৯৭৫ বিশ্বকাপের দলে। বিশ্বকাপে ভারতের প্রথম ছক্কাটি এসেছে তাঁর ব্যাট থেকেই। ২৯ টেস্টের ক্যারিয়ারে মাত্র ৪৭টি উইকেট পেলেও শুরুটা ছিল দুর্দান্ত। ১৯৬৭ সালে অ্যাডিলেডে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট অভিষেকে প্রথম ইনিংসেই ৬ উইকেট পেয়ে যান। টেস্ট অভিষেকে ভারতের কোনো পেসারের সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড হিসেবে এখনো টিকে আছে যা।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে কোচিংয়ে সৈয়দ আবিদ আলী