বরিশাল পুলিশের এডিসি রাশেদুল চার দিন ধরে নিখোঁজ!
Published: 13th, March 2025 GMT
বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের (বিএমপি) ট্রাফিক বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) রাশেদুল ইসলাম ৪ দিন ধরে কর্মস্থলে অনুপস্থিত। তিনি কেনো কর্মস্থলে আসছেন না এ বিষয়ে কারো কাছে কোন তথ্য নেই।
জুলাই অভ্যুত্থানে ঢাকার রামপুরা এলাকায় বিল্ডিংয়ের কার্নিশে ঝুলতে থাকা এক যুবককে গুলি করে পুলিশ। সে ঘটনায় রামপুরা থানায় দায়ের করা মামলার আসামি বিএমপি পুলিশের এডিসি রাশেদুল ইসলাম। ওই মামলায় তার বিরুদ্ধে একটি আদালতে ওয়ারেন্ট হয়। গ্রেপ্তার এড়াতে তিনি নিজেকে আত্মগোপন করে থাকতে পারে বলে মনে করছে বিএমপি।
বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশশ কমিশনার মো.
তিনি বলেন, “খোঁজ নিয়ে জানা গেছে জুলাই অভ্যুত্থানে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় দায়ের হওয়া একটি মামলায় রাশেদুল ইসলামকে আসামি করা হয়েছে। ওই মামলায় ঢাকার একটি আদালতে তার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট হয়। তার কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার বিষয়টি পুলিশ হেড কোয়ার্টার্সকে টিঠি দিয়ে জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে তারা পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।”
পুলিশের একাধিক সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার (৯ এপ্রিল) দুপুর দুইটার দিকে নগরের শীতলাখোলা ট্রাফিক অফিস থেকে কাউকে কিছু না বলে বেরিয়ে যান এডিসি রাশেদুল ইসলাম। তারপর থেকেই তার ব্যাবহৃত মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। জুলাই অভ্যুত্থানের সময় তিনি ঢাকার খিলগাঁও জোনে এডিসি হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করছিলেন। ওই সময়ে ঢাকার রামপুরা এলাকায় বিল্ডিংয়ের কার্নিশে ঝুলতে থাকা এক ছাত্রকে গুলি করার ঘটনায় রামপুরা থানায় দায়ের করা মামলার আসামি এডিসি রাশেদ। ঢাকার মামলায় গ্রেপ্তার থেকে বাঁচতে বরিশাল থেকে তিনি পালিয়ে গেছেন, এমন খবর শোনা যাচ্ছে।
২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ঢাকা থেকে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশে যোগদান করেন এডিসি রাশেদুল ইসলাম।
ঢাকা/পলাশ/টিপু
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর র শ দ ল ইসল ম বর শ ল
এছাড়াও পড়ুন:
সিঁদুর পরাতে গিয়ে হাত কেঁপেছিল বরের, এরপর কনে যে সিদ্ধান্ত নিলেন
পাত্র স্কুল শিক্ষক। এর পাশাপাশি পড়াশোনাও চলছে তার। তিনি বিএড এর শিক্ষার্থী। আরও ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য পরীক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন। পারিবারিক পছন্দে বিয়ে করতে এসে বিপদে পড়লেন। সিঁদুর পরানোর আগ পযন্ত সব ঠিকই ছিল। ধুমধাম করে বিয়ের আয়োজন করা হয়েছিল। বর ও কনের বাড়ির সম্মতিতে চার হাত এক হয় তাদের। কিন্তু কনে বিদায়ের সময় বরের বাড়িতে যেতে অসম্মতি জানায় কনে।
বাড়ির সদস্যরা চমকে যায় কনের সিদ্ধান্ত জেনে। তারা কারণ জানতে চাইলে কনে জানায় সিঁদুর পরানোর সময় বরের হাত কেঁপেছে। যার অর্থ হচ্ছে সে শারীরিকভাবে অসুস্থ। আর অসুস্থ স্বামীর সঙ্গে সংসার করা তার পক্ষে সম্ভব নয়।
ভারতীয় গণমাধ্যমের তথ্য, দেশটির রাজস্থানের ঢোলপুরের বাসিন্দা দীপিকার সঙ্গে করৌলির যুবক প্রদীপের বিয়ে ঠিক হয়েছিল। কনের বাবা গিরিশ কুমার মেয়ের বিয়ের আয়োজনে কোনো ঘাটতি রাখেননি। নাচ-গান প্রচুর হইহুল্লোড় সবই হয়েছিল। অনেক অতিথিও এসেছিলেন। কিন্তু শ্বশুরবাড়ি যেতে অস্বীকার করেন দীপিকা। কারণ জানতে চাইলে
সবাই মিলে দীপিকাকে বোঝানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। এরপর নতুন স্ত্রীকে রেখে একা বাড়ি ফেরেন প্রদীপ।
ঢাকা/লিপি