জয়া, অপু বিশ্বাস, পরীমনিরা ১ সিনেমায় কত টাকা নেন
Published: 13th, March 2025 GMT
জয়া আহসান
জয়া আহসান জনপ্রিয়তা পান টেলিভিশন নাটক দিয়ে। ‘ব্যাচেলর’ দিয়ে তাঁর চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু। একে একে দেশের কয়েকটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এরপর ‘আবর্ত’ দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের সিনেমায় নাম লেখান। জয়া কাজ করেছেন হিন্দি সিনেমাতেও। একাধিক সূত্রে জানা গেছে, অভিনয়জীবনের শুরুতে সিনেমায় তাঁর পারিশ্রমিক ছিল ৬ থেকে ১০ লাখ টাকা। জনপ্রিয়তার সঙ্গে বাড়তে থাকে পারিশ্রমিকের অঙ্কও। প্রযোজক-পরিচালকেরা জানিয়েছেন, দেশের সিনেমায় জয়া কখনো ১৫ আবার কখনো ২০ লাখ টাকা পান। ক্ষেত্রবিশেষে এই অঙ্ক কমবেশি হয়। পশ্চিমবঙ্গের সিনেমায় জয়ার পারিশ্রমিক কত, তা জানা যায়নি।
জয়া আহসান। ছবি: ফেসবুক থেকে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিরকুট, ‘পাগলা চাচা শেখ হাসিনা কোথায়’
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে টাকার সঙ্গে মনোবাসনা পূরণের কিছু চিঠি-চিরকুট পাওয়া গেছে। এর মধ্যে দুইটি চিরকুট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে।
ভাইরাল হওয়া একটি চিরকুটে লেখা ছিল ‘পাগলা চাচা শেখ হাসিনা কোথায়।’ অন্যটিতে ছিল- ‘ড. ইউনূস স্যারকে আরও ৫ বছর চাই- সাধারণ জনগণ। আল্লাহ তুমি সহজ করে দাও।’
শনিবার (১২ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৭টায় পাগলা মসজিদের দানবাক্সগুলো খোলা হয়। এ সময় মসজিদের সভাপতি জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরীসহ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল সেনাবাহিনী, পুলিশ, ও আনসার সদস্যরা। দানবক্স খোলাকে কেন্দ্র করে মসজিদটিতে কঠোর নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হয়।
আরো পড়ুন:
আমিরাতের শেখ জায়েদ মসজিদে ঈদ জামাতে লাখো মুসল্লি
পঞ্চগড়ের যে মসজিদে প্রতিদিন ইফতার করেন ৩০০ জন
এবার চার মাস ১১দিন পর খোলা হলো কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের দানবাক্স। মসজিদের ১১টি সিন্দুক বা দানবাক্স খুলে পাওয়া গেছে ২৮ বস্তা টাকা।
দানবক্সে টাকার পাশাপাশি পাওয়া অনেক চিঠিতে সাধারণ মানুষ তাদের মনের ভাব প্রকাশ করেছেন। প্রতিবারই দানবাক্স খুলে টাকা গণনার সময় মেলে নাম পরিচয় ছাড়া বহু চিঠি-চিরকুট।
গত বছরের ৩০ নভেম্বর সর্বশেষ খোলা হয়েছিল দানবাক্সগুলো। তখন মসজিদের ১১টি দানবাক্স খুলে পাওয়া যায় ২৯ বস্তা টাকা। দিনভর গুণে হিসেব মেলে ৮ কোটি ২১ লাখ ৩৪ হাজার ৩০৪ টাকা। রমজান ও ঈদকে কেন্দ্র করে এবার দানবাক্সগুলো দেরিতে খোলা হয়েছে।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) জেসমিন আক্তার এর নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট টাকা গণনার কাজ তদারকি করছেন। তাছাড়া দুইটি মাদরাসার প্রায় আড়াইশ শিক্ষার্থী, ব্যাংকের ৭০ জন কর্মী, মসজিদ কমিটি ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যসহ প্রায় সাড়ে চারশ লোক টাকা গণনার কাজ করছেন।
ঢাকা/রুমন/মাসুদ