‘বন্ড, জেমস বন্ড’, হলিউড সিনেমার কোন সংলাপ আপনার সবচেয়ে প্রিয়
Published: 12th, March 2025 GMT
‘বন্ড, জেমস বন্ড’
এটা সেই সংলাপ, যেটার বিবরণ লেখার সত্যিই কোনো প্রয়োজন নেই। ১৯৬২ সালে প্রথম জেমস বন্ড শন কনারি ‘ড. নো’–তে ব্যবহার করেছিলেন। এক নৈশক্লাবে সিলভিয়া ট্রেঞ্চের কাছে নিজের পরিচয় এভাবেই দিয়েছিলেন বন্ডরূপী কনারি। এরপর সংলাপটি অমর হয়ে যায়। টিমোথি ডালটন, পিয়ার্স ব্রসন্যান, হালের ড্যানিয়েল ক্রেগ উত্তরাধিকারসূত্রে সংলাপটি ব্যবহার করে চলেছেন।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
নোয়াখালীতে যুবলীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
ওমরাহ পালন শেষে দেশে ফিরে পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার সময় নোয়াখালীর যুবলীগ নেতা আবদুল কাদের মিলনকে (৩৫) পিটিয়ে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে।
শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাতে বাড়ি ফেরার পথে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চর পার্বতী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের হাজারী হাটের পূর্ব পাশে বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়-সংলগ্ন এলাকায় আবদুল কাদের মিলনকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে ফেলে রাখে দুর্বৃত্তরা। শনিবার (১২ এপ্রিল) সকালে ঢাকায় নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
আবদুল কাদের মিলন নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চর হাজারী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি ওই ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মো. ইসমাইলের ছেলে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, আবদুল কাদের মিলন ওমরাহ পালন শেষে দেশে ফিরে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছিলেন। শুক্রবার রাতে বাড়ি ফেরার পথে তাকে পিটিয়ে ফেলে রেখে যায় দুর্বৃত্তরা। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় চিকিৎসক তাকে ঢাকার হাসপাতালে রেফার করেন। অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকায় নেওয়ার পথে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কাঁচপুর এলাকায় তার মৃত্যু হয়।
নিহতের স্ত্রী জোলেখা বেগম বলেছেন, “আমার স্বামী মিলন ৫ আগস্টের পর থেকে এলাকায় ছিলেন না। তার সঙ্গে আমাদের ওয়ার্ডের ইউপি মেম্বার যুবদল নেতা সুমন ও চর পার্বতীর যুবদল নেতা মাইন উদ্দিন ও এক সাংবাদিকের যোগাযোগ ছিল। তারা আশ্বাস দেওয়ায় আমার স্বামী বাড়িতে আসছিলেন। তারা আমার স্বামীর অবস্থান নিশ্চিত করে চর পার্বতীর জামায়াতের লোকজনকে জানায়। বাড়িতে আসার সময় আমার স্বামীকে গণপিটুনি দেওয়া হয়। আমি আমার স্বামী হত্যার বিচার চাই।”
চর পার্বতী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও জামায়াতে ইসলামীর ইউনিয়ন কমিটির আমির কাজী হানিফ বলেছেন, “এটার সাথে জামায়াতের কেউ জড়িত নয়। জামায়াত হত্যার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না। তদন্ত করে দোষীদের বিচারের আওতায় আনা হোক।”
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গাজী মুহাম্মদ ফৌজুল আজিম বলেছেন, এক যুবলীগ নেতার মৃত্যুর খবর শুনেছি। এখনো কেউ অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা/সুজন/রফিক