সিদ্ধিরগঞ্জের মাদক মামলায় দু’জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
Published: 12th, March 2025 GMT
সিদ্ধিরগঞ্জের মাদক মামলায় দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- সিদ্ধিরগঞ্জ থানাধীন সানারপাড় এলাকায় মৃত মিনহাজ উদ্দিনের ছেলে মো. জিয়া বেপারি (৪৫) ও কুমিল্লার মুরাদনগরের নিয়ামতপুর এলাকার মো. মুন্না ওরফে আলাউদ্দিন (২৭)।
বুধবার (১২ মার্চ) দুপুরে নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক মো.
নারায়ণগঞ্জ আদালত পুলিশের পরিদর্শক মো. কাইউম খান বলেন, মাদক মামলায় দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। তবে রায় ঘোষণার সময় মো. জিয়া বেপারি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। অপর আসামি পলাতক রয়েছেন। তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা ইস্যু করা হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ৩০ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে ৫৯ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। তারা কুমিল্লার পথ ধরে সিদ্ধিরগঞ্জ যাচ্ছিলেন। এ ঘটনায় সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় মামলা করা হয়। সেই মামলার বিচার কার্যক্রম শেষে আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ স দ ধ রগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
নাগরিক কমিটির নেতা দিলশাদকে বহিষ্কার
জাতীয় নাগরিক কমিটির নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লা শাখার সদস্য দিলশাদ আফরিনকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গ এবং আদর্শের পরিপন্থি কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকায় তার বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
মঙ্গলবার জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে তাঁর বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানানো হয়েছে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, জাতীয় নাগরিক কমিটির নিয়ম ও নীতিমালা অনুযায়ী তাঁর সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড সংগঠনের শৃঙ্খলা এবং আদর্শের পরিপন্থি বলে প্রতীয়মান হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে এবং সংগঠনের শৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে তাঁকে জাতীয় নাগরিক কমিটি থেকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দল। জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী ও সদস্য সচিব আখতার হোসেনের অনুরোধক্রমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জে দায়িত্বে থাকা জাতীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম সদস্য সচিব আব্দুল্লাহ আল আমিন বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগ উঠেছিল। জাতীয় নাগরিক কমিটি অভিযোগ তদন্ত করে সত্যতা পাওয়ায় গত ৮ এপ্রিল তাঁকে বহিষ্কার করে।
আল আমিন বলেন, দিলশাদ আফরিন জাতীয় নাগরিক কমিটির শহীদ আহত কল্যাণ সেলের দায়িত্বে ছিলেন না। তারপরও তিনি ব্যক্তিগতভাবে শহীদ ও আহত পরিবারের আর্থিক বিষয় নিয়ে কাজ করেছেন। এ বিষয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটি অবগত ছিল না।