সোনারগাঁয়ের গণধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার
Published: 12th, March 2025 GMT
সোনারগাঁয়ে গৃহবধূকে গণধর্ষণের মামলায় এক আসামিকে মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১১। বুধবার (১২ মার্চ) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-১১ এর স্কোয়াড্রন লীডার মোঃ ইশতিয়াক হোসাইন।
এর আগে মঙ্গলবার মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে আসামিকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
গ্রেপ্তারকৃত আসামি হলেন- সোনারগাঁ উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের মোঃ হালিম মিয়ার ছেলে মোঃ অয়ন (২২)। তার বিরুদ্ধে সোনারগাঁ থানায় আইনানুগ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
এর আগে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি রাতে হাসপাতাল থেকে ফেরার পথে ভিকটিমকে সোনারগাঁ থানার চিলারবাগ এলাকায় সিএনজি থামিয়ে একটি পরিত্যক্ত ঘরে নিয়ে জোরপূর্বক গণধর্ষণ করে।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স ন রগ ও ন র য়ণগঞ জ স ন রগ
এছাড়াও পড়ুন:
কিশোরীকে গণধর্ষণ: ৩ জনের যাবজ্জীবন, দুই শিশুর ১০ বছরের দণ্ড
রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে এক কিশোরীকে (১৩) গণধর্ষণের অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় ৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। সেই সঙ্গে তাদের এক লাখ টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরো এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মামলায় দুই শিশুকে ১০ বছরের কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (১২ মার্চ) ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক মুন্সি মো. মশিয়ার রহমানের আদালত এ রায় দেন।
যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- বগুড়ার ধুনট উপজেলার ফরিদপুর গ্রামের জামাল উদ্দিনের ছেলে মোহন, সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার মুকুন্দগাতী গ্রামের মো. মিজানের ছেলে সাব্বির, শরীয়তপুরের পালং মডেল থানার (সদর) চিকন্দী গ্রামের কামাল ওরফে আবুল কালামের ছেলে রাসেল।
সংশ্লিষ্ট আদালতের প্রসিকিউটর এরশাদ আলম (জর্জ) বলেন, ‘‘যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামি কারাগারে আছেন। এদিন তাদের আদালতে হাজির করা হয়। রায় শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। দুই শিশু পলাতক রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।’’
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ১৭ জুন আসামিরা ভিকটিমকে কামরাঙ্গীরচর থানাধীন হাসান নগরে একটি নির্মাণাধীন ভবনে নিয়ে ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় ভিকটিমের মা বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্ত শেষে কামরাঙ্গীরচর থানার ইন্সপেক্টর মোহাম্মদ মোস্তফা আনোয়ার পাঁচ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
ঢাকা/মামুন/রাজীব