মনোনীত তিনজনের মধ্যে তাঁর সঙ্গে ছিলেন অস্ট্রেলিয়ার স্টিভ স্মিথ এবং নিউজিল্যান্ডের গ্লেন ফিলিপস। তবে এই দুজনকে পেছনে ফেলে আইসিসির ফেব্রুয়ারি মাসের সেরা পুরুষ ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছেন ভারতের তারকা ওপেনার শুবমান গিল।

মাসজুড়ে পাঁচটি ওয়ানডে খেলে গিল ৪০৬ রান করেছেন ৯৪.১৯ স্ট্রাইক রেট ও ১০১.৫০ গড়ে। এর মধ্যে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৩-০ ব্যবধানে জয়ের সিরিজে টানা তিন ইনিংসেই গিলের ব্যাট থেকে এসেছে পঞ্চাশ ছাড়ানো ইনিংস। নাগপুরে ৮৭ রানের ইনিংস দিয়ে সিরিজ শুরু করা গিল কটকে করেন ৬০ রান। এরপর আহমেদাবাদে ১১২ রান করেন মাত্র ১০২ বলে, ১৪টি চারের সঙ্গে মারেন ৩টি ছক্কাও। ওই ম্যাচে সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার পাওয়া গিল হয়েছিলেন ম্যান অব দ্য সিরিজও।

আরও পড়ুনঅ্যান্ডি রবার্টসের কাছে আইসিসি মানে ‘ইন্ডিয়ান ক্রিকেট বোর্ড’৩ ঘণ্টা আগে


এরপর সদ্য সমাপ্ত আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতেও সেই দুর্দান্ত ফর্মটা ধরে রাখেন গিল, দুবাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচে অপরাজিত ১০১ রান করে জেতান ভারতকে। পাকিস্তানের বিপক্ষে পরের ম্যাচেও করেন ৪৬ রান, জেতে ভারত।
এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো আইসিসির মাসের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার পেলেন গিল, এর আগে ২০২৩ সালের জানুয়ারি ও সেপ্টেম্বরে সেরা খেলোয়াড় হয়েছিলেন তিনি।

ফেব্রুয়ারির সেরা নারী ক্রিকেটার হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার অ্যালানা কিং.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: আইস স

এছাড়াও পড়ুন:

চট্টগ্রামে সংবাদ সম্মেলন, ঢাকার রাস্তায় আটকে গেলেন পার্থ বড়ুয়া

২০২৩ সালে শুরু হয়েছিল সোলস ব্যান্ডের ৫০ বছর পূর্তির পথচলা। এরপর দেশে ও দেশের বাইরে বেশ কয়েকটি স্টেজ শোতে অংশ নিয়েছেন তাঁরা। ৫০ বছর পূর্তির এই আয়োজন এখনো চলছে। চট্টগ্রামে গড়ে ওঠা ব্যান্ড সোলস এবার তাদের ৫০ বছর পূর্তির অনুষ্ঠান চট্টগ্রামেও করতে যাচ্ছে। আগামী ২ মে চট্টগ্রামের পাঁচ তারকা হোটেলে গাইবে সোলস।

এ উপলক্ষে আজ বুধবার বিকেলে চট্টগ্রামের একটি তারকা হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে সোলসের অন্য সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও শেষ মুহূর্তে থাকতে পারেননি পার্থ বড়ুয়া। ঢাকার রাস্তায় তিন ঘণ্টা যানজটে আটকে থাকার পর বাসায় ফিরে যেতে হয় পার্থ বড়ুয়াকে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের প্রথম ব্যাচের তিন শিক্ষার্থী সাজেদ, সুব্রত বড়ুয়া ও আহমেদ নেওয়াজ। এর বাইরে ছিলেন দুলু ও তপন চৌধুরী—এই পাঁচজন মিলে শুরুর দিকের ব্যান্ড সোলস। সেই সময়ের কথা মনে করে আহমেদ নেওয়াজ প্রথম আলোকে জানান, শুরুতে সোলস ভেঙে যায়। এরপর তাঁরা আবার ব্যস্ত হয়ে পড়েন নিজেদের মতো। সোলসের কিছু ইনস্ট্রুমেন্ট নিজেরাই কিনে ফেলেন। তখন সবাই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলায় ভর্তি হন। রনি, আহমেদ নেওয়াজ, সাজিদ। এরপর আবার শুরু করেন। এসব ১৯৭৩ সালের সেপ্টেম্বরের ঘটনা।

এই বছরে ৩ আগস্ট চারুকলা অনুষদের যাত্রা শুরু। তপন, দুলু আর রনির বাসা ছিল একই জায়গায়। কথা প্রসঙ্গে জানা গেছে, সোলস ব্যান্ড করার অনুপ্রেরণা হচ্ছে লাইটেনিংস। চট্টগ্রামের সংগীত ভবনের ওপরতলায় লাইটেনিংস নামে একটা দল ছিল, যারা বিটলসকে অনুসরণ করত। বিটলস যা যা ইনস্ট্রুমেন্টস ব্যবহার করত, লাইটেনিংস সবই করত। সোলসের সবাই তখন অদ্ভুতভাবে তাকিয়ে থাকত, এত বিউটিফুল সাউন্ড কোথা থেকে আসছে। ওখান গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকত। এরপর আস্তে আস্তে নিজেরা সংগঠিত হতে থাকে। ছোট ছোট বিয়ের অনুষ্ঠান ও হোটেলের অনুষ্ঠানে গান গাইতে থাকে। এভাবেই শুরু সোলসের যাত্রা।

সংবাদ সম্মেলনে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বাগদান সারলেন ঋতাভরী
  • মোহামেডানের হোঁচটের দিনে আবাহনীর জয় 
  • হ্যাটট্রিক জয়ের পর মিলল হারের স্বাদ
  • ‘ফেসবুক গল্পের’ উৎস খুঁজতে গিয়ে বেরিয়ে এল আসল ঘটনা
  • শারমিন-ফারজানায় টাইগ্রেসদের চ্যালেঞ্জিং স্কোর
  • মোটরসাইকেলের জন্য ডেকে নিয়ে হত্যা, যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
  • ২ উইকেটে ১৩৪ থেকে ২২৭ রানে থামলো বাংলাদেশ 
  • চীনের যেভাবে ট্রাম্পের শুল্কের জবাব দেওয়া উচিত
  • ভিডিও বানাতে গিয়ে অনৈতিক সম্পর্ক, হত্যা করলেন স্বামীকে
  • চট্টগ্রামে সংবাদ সম্মেলন, ঢাকার রাস্তায় আটকে গেলেন পার্থ বড়ুয়া