সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা
Published: 12th, March 2025 GMT
রাজশাহী গোদাগাড়ী ও তানোর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী মো. ওমর ফারুক চৌধুরী ও তার স্ত্রী নিগার সুলতানা চৌধুরীর বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বুধবার (১২ মার্চ) দুপুরে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন এসব তথ্য জানান।
তিনি জানান, সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী মো.
অপরদিকে, সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীর স্ত্রী নিগার সুলতানা চৌধুরীর নামে দুই কোটি ২৩ লাখ ৭৭ হাজার ৬৮৯ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের তথ্য পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এছাড়া তার নামের ১১টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে চার কোটি ৩৫ লাখ ১০ হাজার ৮৪৩ টাকার অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন। একই অভিযোগে তার বিরুদ্ধে পৃথক আরেকটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/এনএইচ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সন্দেহজনক গতিবিধি, ব্রিটিশ নাগরিককে জিজ্ঞাসাবাদ বিসিবির
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল) চলাকালে সন্দেহজনক গতিবিধির কারণে এক ব্রিটিশ নাগরিককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) অ্যান্টি করাপশন ইউনিট (এসিইউ)। রোববার (৯ মার্চ) মিরপুর শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ব্রাদার্স ইউনিয়ন ও প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবের মধ্যকার ম্যাচ চলাকালীন ওই ব্যক্তিকে নজরে আনে বিসিবি।
জানা গেছে, ৪৯ বছর বয়সী ওই দর্শকের নাম ডোমিনিক লুক। জুয়াড়ি সন্দেহে তাকে এসিইউ’র কর্মকর্তারা জিজ্ঞাসাবাদ করেন। তবে ডোমিনিক দাবি করেছেন, তিনি কেবল ক্রিকেটারদের অটোগ্রাফ সংগ্রহের উদ্দেশ্যেই মাঠে এসেছেন।
জিজ্ঞাসাবাদে তিনি জানান, জিম্বাবুইয়ান ধারাভাষ্যকার টিনো মায়োয়োর সঙ্গে তার পরিচয় রয়েছে। অটোগ্রাফ সংগ্রহে সহায়তার জন্য বাংলাদেশের এক সাবেক ক্রিকেটারের মাধ্যমেও অনুরোধ করেছিলেন বলেও দাবি করেন তিনি। ডোমিনিক আরও বলেন, চলতি মাসের শুরুতে বাংলাদেশে এসেছেন এবং ২৮ মার্চ পর্যন্ত ঢাকায় অবস্থান করার পরিকল্পনা রয়েছে তার।
বিসিবির সংশ্লিষ্ট বিভাগ বিষয়টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) অ্যান্টি করাপশন ইউনিটকে জানিয়ে দিয়েছে। পাশাপাশি ওই ব্রিটিশ নাগরিকের অতীত রেকর্ড খতিয়ে দেখারও অনুরোধ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত বিপিএলে ফিক্সিং নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনা হয়েছিল। যদিও চলমান ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের অনিয়মের অভিযোগ ওঠেনি। তবুও সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে বিসিবি জুয়া প্রতিরোধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে।