লিগ প্রতিদ্বন্দ্বী বায়ার লেভারকুসেন গত মৌসুমে বায়ার্ন মিউনিখকে বারবার ধরাশায়ী করেছে। তবে এবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগে লিগ প্রতিদ্বন্দ্বীর বিপক্ষে দাপট দেখিয়েছে ভিনসেন্ট কম্পানির দল।

প্রথম লেগে ৩-০ গোলে জয়ের পর দ্বিতীয় লেগে ২-০ গোলে জিতেছে বাভারিয়ানরা। দুই লেগ মিলিয়ে ৫-০ গোলের জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত করেছে। 

কোয়ার্টারে তাদের শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বীর মুখোমুখি হতে হবে। ইতালির লিগ টেবিলে শীর্ষে থাকা এবং চ্যাম্পিয়ন্স লিগে দারুণ পারফরম্যান্স করা ইন্টার মিলানের মুখোমুখি হবে বায়ার্ন মিউনিখ। 

দুই দলের কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগ ৭ এপ্রিল রাতে আলিয়েঞ্জ অ্যারেনায় এবং দ্বিতীয় লেগ ১৪ এপ্রিল রাতে সানসিরোতে মাঠে গড়াবে। 

লেভারকুসেনের বিপক্ষে দ্বিতীয় লেগের প্রথমার্ধে গোল শূন্য সমতায় শেষ করে দুই দল। দ্বিতীয়ার্ধের ৫১ মিনিটে গোল করে বায়ার্নকে লিড এনে দেন হ্যারি কেন। ৭১ মিনিটে গোল করেন আলফনসো ডেভিস।  

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব য় র ন ম উন খ

এছাড়াও পড়ুন:

রাজশাহীতে সর্বনিম্ন ফিতরা ৮৫ টাকা, সর্বোচ্চ ২৩১০

রাজশাহীতে এ বছর জনপ্রতি সর্বনিম্ন ফিতরা ৮৫ টাকা এবং সর্বোচ্চ ২ হাজার ৩১০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। 

বুধবার (১২ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় রাজশাহীর জামিয়া ইসলামিয়া শাহ মখদুম মাদ্রাসায় ফিতরা নির্ধারণের লক্ষ্যে আলেমদের এক বৈঠক হয়।

বৈঠকে রাজশাহীর বিভিন্ন বাজার থেকে সংগৃহীত নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম পর্যালোচনা করে সর্বসম্মতিক্রমে এ ফিতরা নির্ধারণ করা হয়। সভায় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, গম বা আটার গড়মূল্য প্রতি কেজি ৫০ টাকা ধরে ১.৬৫০ কেজির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৮৫ টাকা। যবের গড়মূল্য প্রতি কেজি ৮০ টাকা ধরে ৩.৩০০ কেজির মূল্য নির্ধারণ হয়েছে ২৬৫ টাকা।

মধ্য মানের খেজুরের গড়মূল্য প্রতি কেজি ৬০০ টাকা ধরে ৩.৩০০ কেজির মূল্য ধরা হয়েছে ২ হাজার টাকা। মধ্য মানের কিশমিশের গড়মূল্য প্রতি কেজি ৬৫০ টাকা ধরে ৩.৩০০ কেজির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ২ হাজার ১৫০ টাকা। পনিরের গড়মূল্য প্রতি কেজি ৭০০ টাকা ধরে ৩.৩০০ কেজির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ২ হাজার ৩১০ টাকা।

বৈঠকের সঞ্চালক ড. মাওলানা ইমতিয়াজ আহমেদ জানিয়েছেন, ফিতরার নির্ধারিত পণ্যমূল্যের সঙ্গে ১-২ টাকা যোগ করে আদায়যোগ্য টাকার অংককে সামঞ্জস্যপূর্ণ করা হয়েছে। বৈঠকে উপস্থিত উলামায়ে কেরামগণ সর্বনিম্ন ফিতরাকেই আদর্শ না ধরে সামর্থ্য অনুযায়ী বেশি পরিমাণ ফিতরা আদায়ের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন।

সভায় সভাপতিত্ব করেন জামিয়া ইসলামিয়া শাহ মখদুম মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত মুহতামিম মাওলানা আব্দুল খালেক। উপস্থিত ছিলেন জামিয়া রহমানিয়া মাদ্রাসার নায়েবে মুহতামিম ড. মাওলানা ইমতিয়াজ আহমেদ, জামিয়া ইসলামিয়া মিয়া মোহাম্মদ কাসেমী মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মাওলানা মো. নেক আহমাদ, জামিয়া দারুল উসওয়াহ রাজশাহীর মুহাদ্দিস মুফতি মোস্তাফিজুর রহমান কাসেমী, দারুস সালাম কামিল মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মুফতি যাকারিয়া হাবিবী এবং সাহেববাজার বড় মসজিদের পেশ ইমাম ও খতিব মাওলানা আব্দুল গণী।

সভায় রাজশাহীর দারুল উলুম মালোপাড়া মাদ্রাসা, জামেয়া ওসমানিয়া মাদ্রাসা, হামাউস সুন্নাহ মুশরইল মাদ্রাসা, জামেয়া সদ্দিকিয়া চণ্ডীপুর মাদ্রাসা, দারুল আরকাম রায়পাড়া মাদ্রাসা প্রতিনিধিবৃন্দ ও শহরের বিভিন্ন মসজিদের ইমাম-খতিবরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/কেয়া/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ