Prothomalo:
2025-04-14@09:21:57 GMT

মেসির ‘ধনুক’ পেয়েছেন ইয়ামাল

Published: 12th, March 2025 GMT

ফুটবল খেলায় ‘ঈশ্বরের’ অভাব নেই। ব্রাজিলে যেমন পেলে, আর্জেন্টিনায় তেমনি ডিয়েগো ম্যারাডোনা কিংবা লিওনেল মেসি। পর্তুগালে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো অথবা ইউসেবিও। ভক্তরা তাঁদের এমন চোখে দেখে শান্তি পান। তেমনই বার্সার ভক্তরা মাইকেল অ্যাঞ্জেলোর বিখ্যাত ফ্রেসকো ‘দ্য ক্রিয়েশন অব অ্যাডাম’ দেখে একটি বিষয় মিলিয়ে নিতে পারেন। আরে! লামিনে ইয়ামাল ও লিওনেল মেসিকে নিয়ে যেমনটা ভাবা হয়, এ ছবি তো তেমনই!

আরও পড়ুনইয়ামাল-রাফিনিয়ার রেকর্ড, সবার আগে কোয়ার্টার ফাইনালে বার্সেলোনা১১ ঘণ্টা আগে

বার্সার অনেক সমর্থকের চোখেই ইয়ামালের ‘গডফাদার’ মেসি। শুধু খেলার ধাঁচে কিংবা গোল করার ঢঙে নয়, ভাগ্যও যেন জীবনের একটি পথে দুজনকে ‘দ্য ক্রিয়েশন অব অ্যাডাম’–এর মতো মিলিয়ে দিয়েছে! কীভাবে? অ্যাঞ্জেলোর ছবিতে দেখা যায়, পৃথিবীর বাসিন্দা আদমের আঙুল ছুঁচ্ছেন সৃষ্টিকর্তা, প্রাণদান করছেন স্বর্গ থেকে। মানুষের সঙ্গে সৃষ্টিকর্তার যোগাযোগের ইঙ্গিতপূর্ণ সে ছবি। তেমনি রূপক অর্থে শিশু বয়সের ইয়ামালকে মেসির গোসল করানোর ছবি কি সেই ফ্রেসকোর চেয়ে খুব আলাদা?

আধ্যাত্মিকতাবাদে বিশ্বাসী বার্সা সমর্থকেরা কিন্তু বলতেই পারেন, বাচ্চা বয়সে মেসির স্পর্শধন্য ও অগ্নিস্নানে শুচি হয়েই তো প্রাণ পেয়েছে ইয়ামালের খেলা!

ইয়ামালকে ঠেকানোর মতো ডিফেন্ডার কি আছে ইউরোপে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

খুলনায় উৎসবমুখর পরিবেশে বাংলা বর্ষবরণ

উৎসব মুখর পরিবেশে খুলনায় সোমবার বাংলা নববর্ষ বরণ করা হয়েছে। এ উপলক্ষে উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী সকাল ৭টায় সার্কিট হাউজ সংলগ্ন টেনিস কমপ্লেক্সে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। ছিল গান, নাচ, আবৃত্তি ও শোভাযাত্রা। অনুষ্ঠানে যোগ দেন সাংস্কৃতিক কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ।

খুলনা জেলা প্রশাসন সকাল ৮টায় রেলওয়ে স্টেশন থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করে। শোভাযাত্রাটি শহীদ হাদিস পার্কে গিয়ে শেষ হয়। এরপর সেখানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও লোকজ মেলার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. ফিরোজ সরকার, জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম, পুলিশ সুপার টিএম মোশাররফ হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে সকাল সোয়া ৭টায় বর্ষ আবাহন, সকাল ৯টায় কেন্দ্রীয় মাঠে মেলার উদ্বোধন, সকাল ১০টায় শোভাযাত্রা, পরে লাঠিখেলা ও ম্যাজিক শো এবং বিকালে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। মেলার উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। মেলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছাড়াও আশপাশের এলাকার লোকজন জড়ো হন।

বিএনপি সকাল ৭টায় দলীয় কার্যালয়ের সামনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পান্তা উৎসব ও ১০টায় র‌্যালির আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনা ও সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম তুহিন সহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়া বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা রূপান্তর, খুলনা সাংবাদিক ইউনিয়নসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন দিনভর নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। নগরীর পার্ক, নদীর ঘাটসহ বিনোদন স্পটগুলোতে দিনভর ছিল তরুণ-তরুণীদের উপচেপড়া ভিড়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ